উইন্ডোজ লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
উইন্ডোজ লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

সোমবার, ২ জুন, ২০১৪

আপনি নতুন তাই কম্পিউটার এ উইন্ডোজ সেটাপ দিতে ভয় পাচ্ছেন ? তবে এই পোষ্টটি আপনার জন্য

উইন্ডোজ সেটাপ করার আগে কম্পিউটার থেকে প্রয়োজনীয় ফাইল সরিয়ে ফেলতে হবে । সিডি অথবা ফ্লাশ মেমোরীতে কপি করা যেতে পারে অথবা কম্পিউটারে যদি একাধিক ডিস্ক পার্টিশন থাকে C  ড্রাইভ ছাড়া অন্য যেকোন ড্রাইভে প্রয়োজনীয় ফাইল কপি করে রাখা যাবে । WINDOWS সাধারণত: C  ড্রাইভে সেটাপ করতে হয় ।

রবিবার, ২৩ মার্চ, ২০১৪

যাদের পিসিতে নেট আছে, এই সমস্যায় পড়েন নাই এমন মানুষ কমই আছে

আজকে আমি এসেছি ছোট্ট একটা ট্রিক্স নিয়ে ছোট হলেও অনেক উপকারের আর সেটা হলো, অনেক সময় আমাদের Windows 7-এর Screen এ  Windows is not genuine Notification দেখতে পাই। আর এটা হয় সাধারনত যখন ইন্টারনেট চালু থাকে এবং  আমাদের Windows-এ Automatic Update Option চালু থাকে।


বুধবার, ১৯ মার্চ, ২০১৪

পুরনো মেনুর বদল করে, নতুন মেনুতে কেমন লাগছে আপনার Windows 8 দেখুনতো

বন্ধুরা সবাই আশাকরি ভাল আছেন আজকের পোস্ট শুধু মাত্র উইন্ডোজ ৮ ব্যবহার কারিদের জন্য । আমার অনেক বন্ধুর মনে প্রশ্ন জাগতে পারে এখুন উইন্ডোজ ৮.১ এর যুগ তাতে তো স্টার্ট মেনু আছে হা সে সব ঠিক আছে কারণ মাইক্রোসফট এখুন ডাউনলোড ম্যানেজার মতো তাদের ভার্সন গুল রিলিজ করছে তাদের সাথে আমারাও তাল

শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

আপনার অজান্তে কেউ কি আপনার পিসি অফ অন করেছে ?





আপনার কম্পিউটারের ব্যবহারকারী যদি একাধিক হয় তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন না কে কখন আপনার কম্পিউটার খুলছে বা বন্ধ করছে। কিন্তু আপনার জানা জরুরী কখন আপনার কম্পিউটার খুলেছে বা বন্ধ হয়েছে। এ সব তথ্য আপনার কম্পিউটার ঠিকই হিসাব করে রাখছে। SchedLgU.Txt নামের একটি টেক্টট ফাইলে এসব তথ্য আছে। 
সিস্টেম রুটে অর্থাৎ যে ড্রাইভে উইন্ডোজ ইনষ্টল করা আছে সে ড্রাইভের উইন্ডোজ ফোল্ডারে ফাইলটি আছে সেখান থেকে বা স্টার্ট মেনু থেকে রানে গিয়ে SchedLgU.Txt লিখে ওকে করলেই ফাইলটি নোট প্যাডে খুলবে। এবার ডকুমেন্টের ভিতরে [ ***** Most recent entry is above this line ***** ] লেখা লাইনের উপরে সর্বশেষ কখন কম্পিউটার খুলেছেন সেই সময় দেওয়া আছে। তার উপরে সর্বশেষ বন্ধ হবার সময় আছে। এই ভাবে ধারাবাহিকভাবে তথ্যগুলো আছে। ৩২ কিলোবাইটের এই ফাইলটিতে সর্বশেষ ১৩৫ বার কম্পিউটার খোলা ও বন্ধ করার তথ্য (সময় ও তারিখ) সংরক্ষিত থাকে। কম্পিউটার ১৩৫ বারের বেশী খোলা ও বন্ধ করলে উক্ত লাইন আবার প্রথম থেকে আসতে থাকবে অর্থাৎ পূর্বের তথ্যের উপর নতুন তথ্য প্রতিস্থাপন হবে। তবে মজার বিষয় হচ্ছে আপনি বা অন্যকেউ ইচ্ছা করে ফাইলটি মুছতে, প্রতিস্থাপন করতে বা এর কোন তথ্য পরিবর্তন করতে পারবেন না

বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

Delete করুন Delete হয়না এরকম ফা‌ইল

যারা কম্পিউটার ব্যবহার করেন তারা সকলে নিশ্চয়ই এরকম পরিস্হিতির মুখোমুখি হয়েছেন যে. মাঝে মাঝে কোন ফোল্ডার বা ফাইল delete করার সময় এই ম্যাসেজটি প্রদর্শন করে এরকম সাধারণত কোন ফাইল ভাইরাস আঞান্ত হলে বা অন্য কোন ফাইলে ব্যবহার হলে এরকম দেখায়। আপনি উইন্ডোজ রিস্টাট করলে এই সমস্যাটি অধিকাংশ ক্ষেএে চলে যায় কিন্তু


আপনি UNLOCKER সফটওয়্যার টি ব্যবহার করে রির্স্টাট ছাড়াই খুবই সহজে ফাইল ডিলিট করতে পারেন প্রথমে ফাইলটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করে নিন তারপর যে ফাইল টি বা ফোল্ডারটি ডিলিট করতে চান মাউসটি তার উপর রেখে RIGHT বাটনে ক্লিক করে UNLOCKER সিলেক্ট করুন এবার ফাইলটি সিলেক্ট করে KILL PROCESS বা UNLOCK এ ক্লিক করুন এবার সহজেই ফাইলটি ডিলিট করুন।

UNLOCK


এখান হতে ডাউনলোড করুন

আপনার কম্পিউটারের ডুপ্লিকেট ফাইলগুলো সহজেই বের করে সাথে সাথে ডিলিট করে দিন

আশা করি সবাই ভাল আছেন।

আমাদের কম্পিউটারে অনেক অপ্রয়োজনীয় ডুপ্লিকেট ফাইল থাকে যেগুলো আমাদের হার্ড-ডিস্কের মূল্যবান স্পেস দখল করে রাখে। এসব ফাইল গুলোকে খুজে বের করা অত্যন্ত কঠিন একটি কাজ।

আমি আপনাদেরকে একটি ছোট্র সফটওয়্যার শেয়ার করব যা দ্বারা এই সমস্থ কাজগুলো আপনারা সহজেই সম্পন্ন করতে পারবেন। সফটওয়্যার হচ্ছে DuplicateFinder, এটি আপনার পিসির সকল ডুপ্লিকেট ফাইল খুজে বের করতে সক্ষম।

এটা আপনার পিসির ডুপ্লিকেট ফাইল গুলো মুছে ফেলে আপনার সিস্টেমের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি এবং আপনার সিস্টেম কে অনেকটা গতি গতিসম্পন্ন করতে পারবে, ফলে কম্পিউটারের এন্টিভাইরাস এর স্ক্যানের সময় অনেকটা হ্রাস পাবে।




DuplicateFinder একটি ফ্রীওয়্যার প্রোগ্রাম। আপনার কম্পিউটারে থাকতে পারে এমন সব ক্লোন করা ফাইল এটি সনাক্ত করতে সক্ষম।



DuplicateFinder অপ্টিমাইজ সনাক্তকরণ ব্যবহার করে থাকে। এর ফলে সকল ডুপ্লিকেট ফাইলগুলো সহজেই সনাক্ত হয়ে যায়। এবং চিহ্নিত ফাইলগুলো সহজেই এর মাধ্যমে কপি, স্থানান্তর অথবা ডিলিট করা যায়।


এটি অনেক দ্রুত এবং কার্যকরী একটি সফটওয়্যার। এটি দ্বারা আমি প্রায় ৫ মিনিটে ৩৯ Gigabytes এর মত space খালি করেছি, যা ছিল সম্পূর্ণ ডুপ্লিকেট ফাইল দ্বারা পারিপূর্ণ। এছাড়া এই সফটওয়্যার টি দিয়ে ফাইলগুলোকে অন্যান্য স্থানে স্থানান্তরিত করা যায়।

এটি প্রায় সকল অপারেটিং সাপোর্টেড সফটওয়্যার।

নিচের লিংক থেকে সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করে নিন।

http://www.bytessence.com/bdf.html

সবাই ভালো থাকুন। আল্লাহ্ হাফেজ।

মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

একটা সফটওয়্যারই কম্পিউটারের আলো থেকে আপনার চোখকে রক্ষা করবে



[ এটা যারা জানেন না, শুধুমাত্র তাদের জন্য ]
এখনকার সময়ে কম্পিউটার আর ইন্টারনেট শব্দ দুইটা আমাদের প্রাত্যাহিক জীবনের সাথে অঙ্গাঙ্গী ভাবে জড়িত। এই দুইটা ছাড়া মনে হয় আমাদের জীবন চলেই না। আর ফেসবুকের কল্যাণে তো কম্পিউটারের সামনে প্রতিদিন দুই ঘন্টা না বসলেই নয়, এমন লোক খুব কমই পাওয়া যাবে। তাছাড়া কম্পিউটারে বসে দৈনন্দিন পত্রিকা পড়ার কথা আর নাই বা বললাম। এমন অনেক সময় কম্পিউটারের দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে এর আলোতে আমাদের চোখে প্রবলেম শুরু হয়। আজকে আমি আপনাদের এমন একটি সফটওয়্যার এর কথা বলবো যেটা আপনার কম্পিউটারের মনিটরের আলো নিয়ন্ত্রণ করে আপনার চোখকে সুরক্ষিত রাখবে।

এই সফটওয়্যারটির নাম F.lux । এটা স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার মনিটরের আলো বাড়িয়ে-কমিয়ে আপনার মনিটরের আলোকে আপনার চোখের জন্য সংবেদনশীল রাখবে।


ডাউনলোডঃ
এটা উইন্ডোজ এর সকল ভার্সনেই কাজ করবে। ডাউনলোড করুন  এখান থেকে  অথবা  এখান থেকে  ।
কার্যপ্রণালী
১। সফটওয়্যারটা ডাউনলোড করে ইন্সটল করে নেন।
২। সফটওয়্যারটা ওপেন করলে আপনি সব অপশন দেখতে পাবেন।
৩। এটা যখন ওপেন করবেন তখন এটা আপনার টাইম-জোন স্বয়ংক্রিয়ভাবে সিলেক্ট করে নিবে এবং আপনার মনিটরের আলোকে হ্যালোজেন, ফ্লুরোসেন্ট অথবা ডে-লাইট এ পরিবর্তন করবে।


৪। আপনি Change Setting অপশন ব্যাবহার করে আপনার নিজের মত করে সেটিংস করতে পারবেন।
৫ সেটিংস অপশনে গেলে আপনি আপনার দিনের অথবা রাতের আলোকে নিজের পছন্দ মতো বাড়িয়ে-কমিয়ে নিতে পারবেন।
৬। আপনি আপনার সঠিক Latitude দিয়ে আপনার লোকেশন ঠিক করে দিতে পারবেন।
৭কালার সেনসিটিভ কাজ যেমন ওয়েব-ডিজাইনিং, ফটো-এডিটিং, অ্যানিমেশন তৈরি, গ্রাফিক্স-ডিজাইনিং এর সময় এটাকে ডিজেবল বাটন দ্বারা বন্ধ করে রাখতে পারবেন।


আমি এই সফটওয়্যারটি অনেক দিন ধরে ব্যাবহার করছি। আমি এটা ব্যবহার করে অনেক উপকার পেয়েছি। তাই, আশাকরি আপনাদেরও ভালো লাগবে। যদি কোন সমস্যা হয়, তাহলে কমেন্ট করতে ভুলবেন না কিন্তু।


সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

ফোল্ডারকে পাসওয়ার্ড দিয়ে সুরক্ষিত রাখুন, কোন থার্ডপার্টি সফটওয়্যার ছাড়াই!


ব্যক্তিগত ফোল্ডারের নিরাপত্তার জন্য আমরা বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করে থাকি। অনেকে আবার এই কাজটি করতে বিভিন্ন থার্ডপার্টি সফটওয়্যার ব্যবহার করে। কিন্তু কোন সফটওয়্যার ছাড়াই আপনার ব্যক্তিগত ফোল্ডারকে সুরক্ষিত রাখতে পারেন। আমার আগের একটি টিউনে কমান্ড প্রম্পটের মাধ্যমে ফোল্ডার হাইড করার পদ্ধতি সম্পর্কে বলেছিলাম। কিন্তু এখন যে পদ্ধতি সম্পর্কে লিখছি, এই পদ্ধতি প্রয়োগ করে একই সঙ্গে ফোল্ডার হাইড এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে রাখতে পারবেন।

নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন।

প্রথমে এখানে ক্লিক করে সম্পূর্ণ কোড কপি করে নিন
নোটপ্যাড খুলে কোডগুলো পেষ্ট করুন



পেষ্ট করা কোডে উপরের ছবিতে দেখানো যায়গায় আপনার পছন্দের পাসওয়ার্ড টাইপ করুন
*.bat এক্সটেনশন দিয়ে সেভ করুন। অর্থাৎ সেভ করার পূর্বে ফাইলটির নাম (যে কোন) দেবার পর .bat (xxxx.bat) দিয়ে তারপর সেভ করুন
এবার যে ফাইল বা ফোল্ডার হিডেন করতে চান সেখানে সেভ করা ফাইলটি রাখুন
ফাইলটির উপর ডাবল ক্লিক করুন এবং দেখুন সেখানে Locker নামে একটি নতুন ফোল্ডার তৈরি হয়েছে
এখন আপনি যেসব ফাইল বা ফোল্ডার সুরক্ষিত রাখতে চান সেগুলো কপি করে এই ফোল্ডারে রাখুন
এরপর আবার *.bat ফাইলটিতে ডাবল ক্লিক করুন এবং Y টাইপ করে Enter দিন
দেখুন Locker নামের ফোল্ডারটি গায়েব
ফোল্ডারটি ফিরিয়ে আনতে আবার *.bat ফাইলটিতে ডাবল ক্লিক করুন এবং আপনার দেয়া পাসওয়ার্ডটি টাইপ করে Enter চাপুন
দেখুন Locker নামের ফোল্ডারটি আবার ফিরে এসেছে
এভাবে আপনার ব্যক্তিগত ফাইল বা ফোল্ডারকে একই সাথে পাসওয়ার্ড দিতে পারেন এবং লুকিয়েও রাখতে পারেন।

ভালো লাগলে লাইক কমেন্ট করে জানাবেন। কারো বুঝতে সমস্যা হলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন

কারো সময় থাকলে এখানে ঘুরে আসতে পারেন






শনিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

অন্যের পিসিতে ফেজবুক লগ-আউট করতে ভুলে গেছেন? নো টেনশন, নিন সমাধান

পোষ্টটি কার কাছে কেমন লাগে আমি জানিনা। তবে আমার কাছে মনে হয় পোষ্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অন্তত যারা এই জিনিসটি জানেন না তাদের জন্যতো অবশ্যই। এটি কিন্তু ফেজবুকের সিকিউরিটি নিয়ে একটি পোষ্ট। অনেক সময় সাইবার ক্যাপে বা বন্ধুর পিসিতে ফেজবুক লগইন করে থাকেন কিন্তু কোন কারণে লগ-আউট করতে ভুলে গেলেন, তখন কি করবেন?? কি সাইবার ক্যাপে যাবেন? আবার বন্ধুর বাসায় যাবেন লগ আউট করতে? না ভয় পাবেন না । আপনি আপনার পিসি থেকেই লগআউট করে ফেলতে পারবেন। তার জন্য নিচের ধাপ অনুস্বরণ করুন।

1. আপনার ফেজবুকে লগইন করুন।

2. একাউন্ট সেটিংসে যান।

3. security তে ক্লিক করুন, নিচে দেখুন........................






6. এবার আপনি End activity তে ক্লিক করুন। ব্যাস আপনার কাজ শেষ। মানে আপনাকে আর দুশ্চিন্তা করত হবেনা, আপনার ফেজবুক অন্যের পিসি থেকে লগআউট হয়ে গেছে।

তাহলে আজকের মত বিদায়, সবাই ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন, আল্রাহ হাফেজ।
ভাল লাগলে অবশ্যই জানাবেন..............................


ফেসবুকে আমি

রিসাইকেল বিন থেকে ডিলেট করা ফাইল পুনরায় পাওয়ার পদ্ধতি

অনেকে হয়তো কোন প্রয়োজনীয় ফাইল চোখের  ভুলে  ডিলেট করে ফেলেছেন। এখন হয়তো সে ফাইল গুলো পুনরায় পেতে চান। নিম্মের টিউটোরিয়ালটি অনুসরণ করলে সহজে আপনার গুরুত্বপূর্ণ পেতে পারেন।
১.আপনি যে সফটওয়ের দিয়ে আপনার গুরুত্বপূর্ণ পেতে পারেন সে সফটওয়ের-এর নাম হল  Pandora Recovery। এ সফটওয়েরটি । ডাউনলোড করুন।
২.ডাউনলোড শেষে সফটওয়েরটি install করুন।
৩.তারপর সফটওয়েরটি ওপেন করুন। সফটওয়েরটি ওপেন করার সাথে সাথে একটি Pandora Recovery Wizard নামক একটি window ওপেন হবে।
৪.তারপর সেখানে next ক্লিক করুন। এরপর No,I did not find my files -এ ক্লিক করে next  -এ  ক্লিক করুন।
৫.তারপর আপনার ফাইলটি যে hard drive -এ হারিয়েছে সে hard drive এ ক্লিক করে next -এক্লিক করুন।
৬.তারপর সেখানে ৩ টি option থাকবে।যথাঃ
1.Browse: I want to browse the drive, and review individual folders and files.
2.Search:  I want to search for one of the following:
-Full or Partial file name
-File size
-File creation date
-File last accessed date
3.Deep (Surface) Scan: Scan drive surface for files of certain types.
৭. উপরের ৩ টি option -এর মধ্যে ১ম টি দিয়ে কাজ করা বেশি সহজ।তাই উপরের option টি -ই chose করুন।
৮.তারপর next -এ ক্লিক করুন। কিছুক্ষণ loading হবে।
৯.loading শেষে, আপনার ফাইল যেখানে  delete হয়েছে সে folder টি বের করুন।
১০.কোন folder বা exe file পুনরায় পেতে হলে সে folder বা exe file -এ right click করে recover file to.. তে ক্লিক করুন।
১১.তারপর browse করে আপনার ইচ্ছামত  জায়গায় যাবেন যেখানে ফাইল টি  recovery করবেন, সে জায়গায় গিয়ে ok ক্লিক করুন।তবে মনে রাখতে হবে যেন একই hard drive -এ যেন safe না করা হয়।
১২.ফাইলটি কে recover হতে সময় দিন।
recover হয়ে গেলে ফাইলটি উপভুগ করুন।
Flying Twitter Bird Widget By blogermohsin.blogspot.com