ল্যাপটপ/নোট বুক লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
ল্যাপটপ/নোট বুক লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

কিছু কৌশল অবলম্বন করলে আপনার ল্যাপটপ এর ব্যাটারী চার্জ থাকবে বেশি সময়

আসসালামু আলাইকুম
কেমন আছেন সবাই আশা করি ভাল আছেন, আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে ভাল আছি




ল্যাপটপের ব্যাটারির চার্জ ফুরিয়ে গেছে। কাছাকাছি কোন পাওয়ার সকেটও নেই, যেখান থেকে ল্যাপটপটি চার্জ দিয়ে নিতে পারেন। ল্যাপটপ ব্যবহারের ক্ষেত্রে আমাদের এ ধরনের সমস্যায় হরহামেশাই পড়তে হয়। দুশ্চিন্তার কারণ নেই। কারণ, ব্যাটারির আয়ু দীর্ঘায়িত করার কিছু সহজ সমাধান রয়েছে। ল্যাপটপ ব্যবহারকারীদের উচিত এ বিষয়গুলোকে দৈনন্দিত অভ্যাসে পরিণত করে নেয়া। তা হলে আর অনাকাঙ্খিত বিড়ম্বনায় পড়তে হবে না। নিচে সহজ ৬টি টিপস দেয়া হলো:ডিসপ্লে: মোবাইলের মতো ল্যাপটপ স্ক্রিনও বেশি পাওয়ার ব্যবহার করে। সে কারণে স্ক্রিনের ব্রাইটনেস বা উজ্জ্বলতা চোখের জন্য সহনীয় মাত্রায় যতোটা কমিয়ে ব্যবহার করা যায়, ততোটাই ভালো। যদি আপনার কিবোর্ডে ব্যাকলাইট থাকে, তবে সেটিও সেটিংস থেকে বন্ধ করে দিন। এতে ব্যাটারির আয়ু দীর্ঘায়িত হবে।
এক্সটার্নাল ডিভাইস: ল্যাপটপের ইউএসবি পোর্টে যে কোন ধরনের এক্সটার্নাল ডিভাইস চালু থাকলে, তা আপনার ল্যাপটপ থেকে অনবরত পাওয়ার টানতে থাকবে। এক্সটার্নাল ডিভাইসটির কাজ শেষ হয়ে গেলে, সেটি ইউএসবি পোর্ট থেকে খুলে ফেলার অভ্যাসই শ্রেয়।

ওভারহিটিং বা অতিরিক্ত গরম হওয়া: ল্যাপটপ বেশি গরম হলে, ভেতরের ফ্যানগুলো আরও দ্রুত ঘুরতে শুরু করে। আর তা স্বাভাবিকভাবেই বেশি ব্যাটারি খরচ করে। সে কারণে একটি ল্যাপটপ কুলার কিনে নিন। এতে আপনার ল্যাপটপটি অতিরিক্ত গরম হবে না।

হাইবারনেশনে রাখুন: ল্যাপটপ স্ট্যান্ডবাই মোডে না রেখে হাইবারনেশনে রাখুন। এতে আপনার কম্পিউটারটি বন্ধ হয়ে যাবে ও ব্যাটারির চার্জ অনেক বেশি সময় থাকবে। হাইবারনেশনে ল্যাপটপ বন্ধ হলেও, আপনি শেষ যেভাবে কাজগুলো সংরক্ষণ করছিলেন বা যে উইন্ডোগুলো খুলেছিলেন, ল্যাপটপটি চালু করলে ঠিক সে অবস্থাতেই সেগুলো পাবেন।

উইন্ডোজের পাওয়ার প্ল্যান: ল্যাপটপে উইন্ডোজের সঙ্গে বিল্ট-ইন পাওয়ার প্ল্যান সেটিংসও পাচ্ছেন। তাই চিন্তার কিছু নেই। বিভিন্ন অপশন; যেমন- ডিসপ্লে ব্রাইটনেস বাড়ানো বা কমানো, কখন ডিসপ্লে ডিম বা অনুজ্জ্বল করতে এবং বন্ধ করতে চান, হার্ড-ড্রাইভসমূহ ও ইউএসবি পাওয়ার বন্ধ করতে চান, সেগুলো সংযোজিত রয়েছে।

ব্যাটারি কেস: এ অ্যাপ্লিকেশনটি ব্যাটারির সম্পূর্ণ স্ট্যাটাস দেখায়। শুধু তাই নয়। কতোটুকু ব্রাইটনেসে ব্যাটারি কতোক্ষণ চলবে সে সম্পর্কে সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে সেখানে। ব্যাটারির বর্তমান কন্ডিশন কেমন, তাও জানতে পারবেন। সিপিইউ ও হার্ড-ড্রাইভ অতিরিক্ত গরম হয়ে গেলেও, সেটা প্রদর্শন করেব্যাটারি কেস অ্যাপ্লিকেশন।ব্যাটারি কেস এ অ্যাপ্লিকেশনটির ডাউনলোড করে নিন এখান থেকে
 
সবাই ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন, আল্লাহ হাফেজ।
ভাল লাগলে জানাবেন কিন্তু.....................

<<< ল্যাপটপ এর সাউন্ড বাড়িয়ে নিন এক্ষুনি কোন সফটওয়্যার ছাড়া >>>


আসসালামু আলাইকুম
কেমন আছেন সবাই আশা করি ভাল আছেন, আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে ভাল আছি


আজ আমি আপনাদের সাথে খুব ছোট একটা টিপস্ শেয়ার করব। কিভাবে আপনার ল্যাপটপের সাউন্ড বাড়াবেন।
যারা উইন্ডোজ 7 ব্যাবহার করেন তারা কোন সফটওয়্যার ছায়াই ল্যাপটপের সাউন্ড 200% বাড়িয়ে নিতে পারেন । তবে VLC পেয়ারে বাজালে নাও হতে পারে ।কারন VLC তে এমনিতে 200% দেয়া থাকে । সাউন্ড বাড়াতে নিচের ধাপ গুলো অনুসরন করেন ।


1)     প্রথমে আপনার ভলিয়ম বা স্পিকার আইকন এর উপর রাইট বাটন ক্লিক করুন ।
2)    এবার Playback Devices- এর উপর ক্লিক করুন ।
3)    এখন Speakers এর উপর ডাবল ক্লিক করুন ।
4)    এর পর Enhancement ট্যাবের উপর ক্লিক করুন ।
5)    এবার Loudness Equalization এর খালি বক্সে টিক চিহ্ন দিন ।
6)    এবার Apply > OK দিয়ে বেরিয়ে আসুন ।

এখন থেকে আপনি ল্যাপটপের সাউন্ড উপভোগ করতে থাকুন ।
অসুবিধা হলে জানাবেন।
ধন্যবাদ সবাইকে কষ্ট করে টিউন পড়ার জন্য।
উপকৃত হলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন ।

 ফেসবুকে আমি


Image
Image

বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

আপনার ল্যাপটপের পরিচর্যার জন্য কিছু প্রয়োজনীয় টিপস


আপনার প্রিয় ল্যাপটপটির স্থায়িত্ব বাড়ানোর জন্য এর পরিচর্যা করা প্রয়োজন। কোনো কিছু প্রতিকারের চেয়ে তা প্রতিরোধ করা উত্তম। তাই সামান্য অসাবধানতার জন্য আপনার ল্যাপটপের যেন কোনো ক্ষতি না হয়। সেই জন্য আপনাকে অবশ্যই কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে। নিচের স্টেপগুলো মনে রেখে সেই অনুযায়ী কাজ করলে আপনার ল্যাপটপটির স্থায়িত্ব বাড়বে এবং ল্যাপটপ মেরামতের খরচও কমে যাবে। একইসাথে কিছু স্টেপ আপনার ল্যাপটপের গতি বাড়াতেও সাহায্য করবে।

১.
যে কোনো ধরনের তরল পদার্থ ল্যপটপ থেকে দূরে রাখুন ল্যপটপের আশেপাশে যে কোনো ধরনের তরল পদার্থ যেমন পানি, চা, কফি, সফট ড্রিংস ইত্যাদি রাখবেন না। এসব পানিয় দ্রব্য পানের সময় অসাবধানতার কারনে যদি ল্যপটপে পড়ে যায় তবে তা আপনার ল্যাপটপের অনেক ক্ষতি করতে পারে। এসব পানিয় দ্রব্য ল্যপটপের অভ্যন্তরীণ ইলেক্ট্রনিক সার্কিটগুলোকে অকেজো করে দিতে পারে। যা মেরামত করা অনেক খরচ সাপেক্ষ।

২. ভালো অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার করুন: যে কোনো ডাউনলোডকৃত ফাইলেই ভাইরাস থাকতে পারে যা অনেক ক্ষেত্রে সার্কিটের সমস্যা ও সফটওয়্যার সমস্যার সৃস্টি করতে পারে। এছাড়া অনেক ভাইরাস আপনার ল্যপটপের স্পিড স্লো করে দিতে পারে। তাই অনেকেই স্পিড কমে যাওয়ার ভয়ে ল্যাপটপে অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করেনা। তারা দ্রুত একটি ভালো অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার করুন।

৩. খাদ্যদ্রব্য ল্যপটপ থেকে দূরে রাখুন: ল্যপটপ ব্যবহারের সময় খাওয়া দাওয়া করবেন না। খাবারের ছোট ছোট টুকরা বা গুড়া ল্যাপটপের কী-বোর্ডের ফাঁক দিয়ে ভেতরে প্রবেশ করে। এছাড়াও এর মাধ্যমে ল্যাপটপের ওপরের অংশে ময়লার আস্তরন জমতে পারে।

৪.
ল্যাপটপ ব্যবহারের আগে হাত পরিষ্কার করে নিন: হাতে জমে থাকা ময়লা আপনার ল্যাপটপের কী-প্যাড ও টাচ প্যাডে ময়লার আবরন তৈরি করতে পারে। এছাড়াও হাত ধুয়ে ল্যাপটপ ব্যবহার করলে ঘাম ও ছোট ছোট ধুলাবালির কারনে কীপ্যাডের রং ক্ষয়ও অনেকটা কমানো যাবে।



৫. ল্যাপটপের মনিটরটির যত্ন নিন: ল্যপটপটি বন্ধ করার সময় খেয়াল রাখুন যেন কী-বোর্ডের ওপরে কোনো ছোট বস্তু না থাকে। যে কোনো ছোট জিনিস হলেও তা আপনার এলসিডি স্ক্রিনটিতে দাগ সৃষ্টি করতে পারে। এলসিডি মনিটরটি বন্ধ করার সময় মাঝখানে ধরে বন্ধ করবেন। বারবার শুধু সাইডে ধরে বন্ধ করার ফলে তা বেঁকে যেতে পারে।


৬. ল্যপটপ তোলার সময় এর কেসিং ধরে তুলুন মনিটর ধরে নয়: যদি আপনি ল্যাপটপ তোলার সময় এর মনিটর ধরে তোলেন তাহলে তা স্ক্রিনে দাগ সৃষ্টি করতে পারে এমনকি ডিসপ্লে নষ্টও হয়ে যেতে পারে।


৭. ল্যাপটপের ওপর ভারি বস্তু রাখবেন না: ভারি বস্তু যেমন বইপত্র আপনার ল্যাপটপের ওপর রাখবেন না। এর ফলে ল্যপটপের মনিটরের ওপর কী-বোর্ডের চাপ পড়তে পারে। এছাড়াও সিডি-রম এর প্রবেশপথটিও সংকুচিত হয়ে যেতে পারে যার ফলে ড্রাইভটি ভেঙ্গে যাওয়া সম্ভাবনা থাকে।

৮. সঠিক মাপের ল্যাপটপ ব্যাগ ব্যবহার করুন: ল্যপটপের ব্যাগ নির্বাচনের সময় খেয়াল রাখুন যেন আপনার ল্যাপটপটি সহজেই ভ্যাগটিতে তোলা ও নামানো যায় অর্থ্যাৎ ব্যাগটিকে পর্যাপ্ত বড় হতে হবে। ল্যাপটপ নিয়ে কোথাও যাওয়ার সময় ল্যাপটপ ব্যাগ ব্যবহার করবেন। এতে ল্যাপটপটি পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা কমে যাবে।

৯. বিছানায় ল্যাপটপ ব্যবহার করবেন না: সবসময় বিছানাতেই ল্যাপটপ ব্যবহারের ফলে বিছানার ময়লাগুলো ল্যাপটপের ফ্যানের মাধ্যমে ভেতরে ঢুকে যেতে পারে। যা ফ্যানটিকে ব্লক করার পাশাপাশি অভ্যন্তরিন যন্ত্রপাতিরও ক্ষতি করতে পারে।


১০. ল্যাপটপ ব্যাগে অতিরিক্ত কিছু নেওয়ার সময় সতর্ক থাকুন: ল্যাপটপ ব্যাগে ল্যাপটপের সাথে ভারি কিছু নেওয়া থেকে বিরত থাকুন। এগুলো ল্যাপটপের কেসিং ভেঙ্গে যাওয়ারও কারন হতে পারে।


১১. পায়ের ওপর রেখে বেশি সময় ধরে ল্যাপটপ ব্যবহার করবেন না: এতে ল্যাপটপের ভেতরে গরম হয়ে যেতে পারে যা আপনার ল্যাপটপের আয়ু কমিয়ে দেবে।

১২. হঠাৎ পরিবর্তিত কোনো তাপমাত্রায় ল্যাপটপ ব্যবহার করবেন না: আপনি যদি বাইরে থেকে কোনো শিতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে প্রবেশ করেন তাহলে তখনই আপনার ল্যাপটপটি চালু করবেন না। আগে নতুন তাপমাত্রার সাথে এর অভ্যন্তরিন তাপমাত্রা পরিবর্তিত হতে দিন।

১৩. যে কোনো প্রকার ম্যাগনেটিক ফিল্ড থেকে ল্যাপটপটি দূরে রাখুন: বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি যেমন টিভি, ফ্রিজ ইত্যাদি হতে সৃষ্ট ম্যাগনেটিক ফিল্ড হতে আপনার ল্যাপটপটি দুরে রাখুন। এসব ম্যাগনেটিক ফিল্ডের আকর্ষনে আপনার ল্যাপটপের অভ্যন্তরিন ক্ষতি হতে পারে।

১৪. ল্যাপটপ পরিষ্কার রাখুন: নরম কাপড় দ্বারা ল্যাপটপের মনিটর পরিষ্কার করুন। একইভাবে নরম কাপড় বা পুরোনো টুথব্রাশ দিয়ে কী-বোর্ড ও অন্যান্য অংশ পরিষ্কার করতে পারেন।


১৫. ল্যপটপের কোনো অংশ না জেনে খুলতে যাবেন না: ল্যাপটপের কোনো সমস্যা দেখা গেলে কোনো কিছু না জেনে নিজেই ঠিক করতে যাবেন না। এতে অন্য কোনো অংশও ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে। তাই কোনো সমস্যা দেখা দিলে উপযুক্ত ব্যক্তিকে দিয়ে তা ঠিক করিয়ে নিন।

Flying Twitter Bird Widget By blogermohsin.blogspot.com