প্রযুক্তি লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
প্রযুক্তি লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

মঙ্গলবার, ২৮ মার্চ, ২০২৩

অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমে ত্রুটি, নিরাপত্তা ঝুঁকিতে ব্যবহারকারী

 অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমে বড় ধরনের নিরাপত্তাত্রুটির খোঁজ পেয়েছে ভারতের কম্পিউটার ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম। সরকারি সংস্থাটির দাবি, অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমে মোট ৫৩টি নিরাপত্তাত্রুটির সন্ধান মিলেছে। এসব ত্রুটির মধ্যে বেশ কয়েকটি ভয়ংকর। আর তাই অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের জন্য উচ্চ নিরাপত্তাঝুঁকির সতর্কতা জারি করেছে সংস্থাটি।



অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম রয়টার্স

জানা গেছে, অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের ফ্রেমওয়ার্ক, গুগল প্লের আপডেট পদ্ধতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে নিরাপত্তা ত্রুটি রয়েছে। অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমে থাকা নিরাপত্তাত্রুটিগুলো কাজে লাগিয়ে চাইলেই দূর থেকে ব্যবহারকারীদের ফোন বা ট্যাবলেট কম্পিউটারে ক্ষতিকর কোড যোগ করে ডিডস (ডিস্ট্রিবিউটেড ডিনায়েল অব সার্ভিস) নামের সাইবার হামলা চালানো যায়।


অ্যান্ড্রয়েড ১১, ১২, ১২ এল এবং ১৩ অপারেটিং সিস্টেমে এ ত্রুটি থাকায় প্রায় সব ব্যবহারকারী সাইবার হামলার ঝুঁকিতে রয়েছেন। সাইবার হামলা থেকে নিরাপদ থাকতে অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের হালনাগাদ নিরাপত্তা প্যাচ ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছে ভারতের কম্পিউটার ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম।

সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০১৪

বিজ্ঞানের আবিষ্কার একই সাথে চার্জ হবে ৪০ টি মোবাইল তাও আবার তারহীন উপায়ে!

দক্ষিণ কোরিয়ার এক দল উদ্ভাবক  এমন একটি যন্ত্র উদ্ভাবিত করেছে যার মাধ্যমে একই সঙ্গে ৪০টি মোবাইল ফোন চার্জ দেয়া যাবে তাও আবার তারহীন উপায়ে। এই যন্ত্রটি স্বয়ংক্রিয় ভাবে ৪০টি মোবাইল ফোন চার্জ করতে পারে কোন প্রকার তার ছাড়া।

বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০১৪

এবার আপনার ল্যাপটপকেই রাউটারে পরিণত করুন আর WiFi এর মাধ্যমে ইন্টারনেট শেয়ার করুন অন্য ল্যাপটপ বা মোবাইলে

একটি ইন্টেরনেট মডেম দিয়ে একটি পিসিতে নেট চালাচ্ছেন? রাউটার নাই?? পাশের মোবাইল বা পিসিতে ইন্টারনেট শেয়ার করতে পারছেন না???
আমরা সচরাচর WiFi জোন তৈরি করার জন্য রাউটার ব্যবহার করে থাকি। যার ফলে একই বাসা বা ফ্ল্যাটের সবাই একটি মডেমের মাধ্যমেই WiFi হিসেবে ইন্টারনেট ইউজ করতে পারি।

সোমবার, ১০ মার্চ, ২০১৪

রোবট সম্বন্ধে ধারনা আছে ? না থাকলে জেনে নিন

আসসালামু আলাইকুম
কেমন আছেন সবাই আশা করি ভাল আছেন, আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে ভাল আছি
বিজ্ঞান সবসময়ই আমাদের মনে অনেকরকম কৌতূহল জন্মায়। এটা কিভাবে কাজ করে, কেন করে ইত্যাদি। আজ আমি সেসব নিয়েই একটি পোস্ট করবে। আর আপনাদের সাড়া পেলে আরও চালিয়ে যাব। তাই কথা না বাড়িয়ে আজকের পোস্টটি শুরু করছি
সাধারণ অর্থে আমরা জানি যে মেশিন মানুষের মত কাজ করতে পারে তাকেই আমরা রোবট বলে থাকি। সকল রোবটের ধারা পূর্বে থেকেই ঠিক করে দেওয়া থাকে। ফলে রোবট শুধুমাত্র তাকে নির্দেশিত কাজের ধারা অনুযায়ী সাড়া দিয়ে থাকে। প্রত্যেকটি কাজের জন্য আলাদা আলাদা ভাবে নির্দেশনা রোবটের মেমোরিতে তৈরি করে দিতে হয়। এর সাহায্যে প্রতিকুল পরিবেশে কাজ করা এবং স্বয়ংক্রিয় উৎপাদন খুবই ব্যইয়বহুল। তাছাড়া রোবট যে নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করে তা তৈরি করা খুবই শ্রমসাধ্য ব্যাপার। ধরুন কোন একটি রোবট বাজারে গেল। সে দোকানদারের কাছে পাঁচশো টাকার নোট ভাংতি চাইল। দোকানদার তাকে ১০০ টাকার ৪টি নোট ও ৫০টাকার ২টি নোট দিল। এখানে ধরুন যে, রোবটটির মাথায় এমন প্রোগ্রাম করা আছে যে সে কেবল ১০০ টাকার ৫টি নোট দিলেই কেবল বুঝতে পারবে যে তাকে ৫০০টাকা দেওয়া হয়েছে। তাই তাকে ১০০ টাকার ৪টি নোট ও ৫০টাকার ২টি নোট দিলেও সে বলবে যে, তাকে ৫০০টাকা দেওয়া হয় নি! এটাই হচ্ছে রোবটের সীমাবদ্ধতা যা আমাদের নেই। New Collegiate ডিকশনারী মতে, 'রোবট হচ্ছে একটি স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা যা,মানুষ যেভাবে কাজ করতে পারে অথবা এর কাজের ধরন দেখে মনে হবে এর কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা আছে।' প্রত্যেকটি নতুন কাজ রোবট দ্বারা করার জন্য যে নির্দেশনা তৈরি করতে হয়,তাতে হাজার হাজার কম্পিউটার কোড ব্যাবহার করতে হয়। তবে আমাদের বিজ্ঞানীরা কিভাবে এই নিরদেসনাকে সহজ করা যায় এবং বেশি পরিমাণ কাজের নির্দেশনা দেওয়া যায়, তা নিয়ে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন।

রোবট একটি স্বনিয়ন্ত্রিত কম্পিউটার পদ্ধতি। এটি অত্যন্ত দ্রুত ক্লান্তিহীন ও নিখুঁত কর্মক্ষম একটি যন্ত্র। যে সকল জায়গা বা কলকারখানায় কাজ করা মানুষের পক্ষে কঠিন ও ঝুঁকিপূর্ণ সেখানে রোবট দিয়ে কাজ করানো হয়। শিল্পকারখানায় রোবট অনর্গল কাজের জন্য ব্যাবহার করা হচ্ছে। রোবট চলাফেরার কাজও করতে পারে। রোবট নিয়ন্ত্রণ করার জন্য অবশ্যই কম্পিউটার দরকার। সেদিন হয়ত আর বেশি দূরে নয় যখন রোবটকে দিয়ে আরও জটিল জটিল নির্দেশনা প্রয়গ করা সম্ভব হবে। আমরা সায়েন্স ফিকশান বইতে কত রকমের রোবটই তো দেখি, হয়ত এগুলো একসময় আমাদের মাঝে বাস্তব রূপ লাভ করবে। Curiosity রোবটযানতো বর্তমানে মঙ্গল গ্রহের অভিযানে ব্যবহৃত হচ্ছে। মঙ্গল গবেষণার ইতিহাসে এটিই এখন পর্যন্ত (২০১২) নাসার বিজ্ঞানীদের সবচেয়ে বড় সাফল্য। এছাড়া জাপানের মুরাতা কোম্পানির 'মুরাতা বয়', সনি কর্পোরেশনের 'আইবো' ইত্যাদি রোবট প্রায় মানুষের মতই বিশেষ কোন কাজ করতে পারে।

সনি কর্পোরেশনের 'আইবো' রোবটটি যা বিশেষ কোন কাজ করতে সক্ষম।


জাপানের মুরাতা কোম্পানির 'মুরাতা বয়' রোবটটি যা বিশেষ কোন কাজ করতে সক্ষম।
 


কিউরিওসিটি রোভার ২০১২ খ্রিস্টাব্দে মঙ্গল গ্রহে নাসার প্রেরিত চতুর্থ রোবটযান।
ধন্যবাদ পোস্টটি পড়ার জন্য। দেখা হবে আবার আপনাদের সাথে আগামী পর্বে।


লাফিং গ্যাস কি জানেন ? এবার নিজেই তৈরি করে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিন !!!!

আসসালামু আলাইকুম
কেমন আছেন সবাই আশা করি ভাল আছেন, আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে ভাল আছি

আপনার কি কখনও হাসি আসে না? আমার কিন্তু অনেক হয়। জন্মের পর থেকেই মাথায় একটু কেও চুলকালেও আমার কাতুকুতু লাগে ! তবে আপনার হাসি না আসলেও সমস্যা নেই। কারণ খুব কঠিন মানুষকেও হাসাতে পারে রসায়ন। রসায়নের এ বিশেষ রসের নাম হাসি বায়ু বা লাফিং গ্যাস । আমার কথা শুনে হাসবেন না। সত্যি হাসি বায়ুর প্রভাবে সবাই হাসতে বাধ্য। এ বায়ুর কোন রং নেই। তবে মৃদু মিষ্টি গন্ধ আছে । এর রাসায়নিক সংকেত N2O .


আপনি কি হাসি বায়ু তথা লাফিং গ্যাস তৈরি করতে চান???? তাহলে আপনার কিছু জিনিষ লাগবে।

যা যা লাগবেঃ
১. এমনিয়াম নাইট্রেট ( একটু খোজ করলেই কিনতে পারবেন )
২. টেস্টটিউব-২ টি ( পাতলা কাচের বোতল নিলেও হবে )
৩. কাচনল ( ফেলে দেয়া স্যালাইনের প্লাস্টিক নল হলে হবে )

কি করতে হবেঃ
টেস্টটিউব এ এমনিয়াম নাইট্রেট নিন । নিচের ছবির মত করে সাজিয়ে নিন ।


এবার টেস্টটিউব এ তাপ দিন । উৎপন্ন হয়ে যাবে হাসি বায়ু ।

ব্যবহারঃ
এ বায়ু নিঃশ্বাসের সাথে অল্প পরিমাণ গ্রহন করলেই হাসি আসবে ।

সতর্কতাঃ
 

এ বায়ু নিঃশ্বাসের সাথে বেশি নিলে মানুষ অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে ।
অতিরিক্ত গ্রহণ করলে মারা যেতে পারে । 


বিভিন্ন ভাবে এ বায়ু তৈরি করা যায়। বাসায় তৈরি করার উপযোগী করে বলে দিলাম।
তৈরি করতে পারলে জানাবেন ।  আরও অনেক জিনিস তৈরি করার প্রক্রিয়া শেখানোর ইচ্ছা আছে।

আপনাদের ভালো লাগলে বলবেন।  তবে হ্যা, এই পোস্টটি ইন্টারনেট থেকেই নেয়া।

Image
Image

সোমবার, ৩ মার্চ, ২০১৪

ধর্ষণ আটকাতে বিশেষ অন্তর্বাস তৈরি হল আমেরিকায়

আসসালামু আলাইকুম
কেমন আছেন সবাই আশা করি ভাল আছেন, আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে ভাল আছি

সারা পৃথিবী জুড়েই ধর্ষণের ঘটনা ক্রমবর্ধমান। এই পরিস্থিতিতে ধর্ষণ মোকাবিলায় এক বিশেষ ধরনের অন্তর্বাস তৈরি করল আমেরিকার একটি কোম্পানি। তাদের দাবি, ওই বিশেষ অন্তর্বাস মহিলাদের ওপর যৌন আক্রমণ আটকাতে সক্ষম হবে। আর এর ফলে মহিলারা অনেক বেশি নিরাপদ বোধ করবেন নিজেদের। এক ধরনের বিশেষ কাপড় দিয়ে এই পোশাক তৈরি করা হয়েছে, যার নাম ‘ধর্ষণ-রোধী অন্তর্বাস’। যে কাপড় দিয়ে এটি তৈরি করা হয়েছে তা সহজে ছেঁড়া বা খোলা যায় না।



এই অন্তর্বাস প্রস্তুতকারক সংস্থা এআই উইআর-এর দাবি, মহিলারা তাঁদের ওপর যৌন আক্রমণ ঠেকানোর ক্ষেত্রে বর্ম হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন। এই শর্টস কাম অন্তর্বাসটি কোমরবন্ধনীর সঙ্গে এমনভাবে আটকে থাকে যা জোর করে ছিঁড়ে ফেলা খুবই কঠিন কাজ। প্রয়োজন অনুসারে উরুর সঠিকস্থানে বেছে ব্যবহারকারীরা তা লক করে নিতে পারবেন ব্যবহারকারী। উরুর কাছে একবার লক লাগানো হয়ে গেলে অন্তর্বাসটিকে আর খোলা তো দুরের কথা সরানোও সম্ভব হবে না। কোমরের কাছেও থাকছে একই ধরনের লক করার ব্যবস্থা। নির্দিষ্ট পদ্ধতি মেনেই তা খোলা সম্ভব। এই অন্তর্বাস মহিলাদের পর্যাপ্ত সুরক্ষা দিতে পারবে বলে মনে করছে মার্কিন প্রস্তুকারক সংস্থাটি।

সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকি এর সেই ভয়াভয় ঘটনা, আসুন একটু জানি

আসসালামু আলাইকুম
কেমন আছেন সবাই আশা করি ভাল আছেন, আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে ভাল আছি

কিছু দিন আগে পূর্ন হল জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকি নিউক্লীয় বোমার হামলার ৬৪ বছর । ১৯৪৫ সালের ৬ই আগস্ট ঠিক বেলা ২ : ৩০ যুক্তরাষ্ট্রের বিমান বাহিনী জাপানের হিরোশিমা শহরের ওপর লিটল বয় নামের নিউক্লীয় বোমা ফেলে এবং এর তিন দিন পর ৯ই আগস্ট নাগাসাকি শহরের ওপর ফ্যাট ম্যান নামের আরেকটি নিউক্লীয় বোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। অনুমান করা হয় যে ১৯৪৫ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে বোমা বিস্ফোরণের ফলে হিরোশিমাতে প্রায় ১৪০,০০০ লোক মারা যান। নাগাসাকিতে প্রায় ৭৪,০০০ লোক মারা যান এবং পরবর্তীতে এই দুই শহরে বোমার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় সৃষ্ট রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান আরও ২১৪,০০০ জন।জাপানের আসাহি শিমবুন-এর করা হিসাব অনুযায়ী বোমার প্রতিক্রিয়ায় সৃষ্ট রোগসমূহের ওপর হাসপাতাল থেকে পাওয়া তথ্য গণনায় ধরে হিরোশিমায় ২৩৭,০০০ এবং নাগাসাকিতে ১৩৫,০০০ লোকের মৃত্যু ঘটে। দুই শহরেই মৃত্যুবরণকারীদের অধিকাংশই ছিলেন বেসামরিক ব্যক্তিবর্গ । নাগাসাকি আক্রমণের ছয় দিন পর ১৫ আগস্ট মিত্রবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণের ঘোষণা দেয় জাপান। সফল হয় ম্যানহাটন প্রজেক্ট'!

ম্যানহাটন প্রকল্প
ম্যানহাটন প্রকল্প পারমানবিক বোমা তৈরীর জন্য প্রতিষ্ঠিত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রকল্পের নাম যাতে যুক্তরাজ্যের সক্রিয় সহযোগিতা ছিল। এই প্রকল্পের মাধ্যমে নির্মিত পারমানবিক বোমার মাধ্যমেই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সমাপ্ত হয়েছিল। একে পৃথিবীর ইতিহাসে সর্ববৃহৎ বৈজ্ঞানিক ও শৈল্পিক প্রচেষ্টা হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়।এই প্রকল্পের জন্য মোট ১৭৫,০০০ লোক কাজ করেছিল এবং এতে খরচ হয়েছিল প্রায় ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার । প্রকল্পের নেতৃত্ব দেন মার্কিন পদার্থবিজ্ঞানী জে. রবার্ট ওপেনহেইমার।প্রকল্পে অংশগ্রহণকারী উল্লেখযোগ্য বিজ্ঞানী ও গণিতবিদদের মধ্যে রয়েছেন ফিলিপ এইচ আবেলসন, হান্স বেটে , সেথ নেডারমেয়ার, জন ফন নিউমান, ইসিদোর ইজাক রাবি, লিও জিলার্দ, এডওয়ার্ড টেলার, স্তানিসল' উলাম, নিল্‌স বোর, জেম্‌স চ্যাডউইক, এনরিকো ফের্মি, রিচার্ড ফাইনম্যান, অটো ফ্রিশ্‌চ, জর্জ কিস্তিয়াকোভ্‌স্কি, আর্নেস্ট লরেন্স, ফিলিপ মরিসন, হ্যারল্ড উরে এবং ভিক্টর ওয়েইজকফ। প্রকল্পে কাজ শুরু করার আগেই এদের মধ্যে ৫ জন নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন এবং যুদ্ধের পর এখান থেকে আরও ৩ জন নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।ম্যানহাটন প্রকল্প ৪টি পারমানবিক বোমা বানিয়েছিল। এর মধ্যে ট্রিনিটি নামক প্রথম বোমাটি নিউ মেক্সিকোর আলামোগোর্ডোর নিকটে পরীক্ষামূলকভাবে বিস্ফোরিত করা হয়। অন্য দুটি লিটল বয় ও ফ্যাট ম্যান বোমা ১৯৪৫ সালের ৬ আগস্ট এবং ৯ আগস্ট তারিখে যথাক্রমে জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে বিস্ফোরিত হয়। শেষ বোমাটি আগস্টের শেষ দিকে জাপানের উপর নিক্ষেপ করার জন্য প্রস্তুত করে রাখা হয়েছিল। কিন্তু তার আগেই জাপান আত্মসমর্পণ করে এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সমাপ্তি ঘটে। ১৯৪২ সালে এই প্রকল্পের কাজ শুরু হয় এবং ১৯৪৬ সালে একে এটমিক এনার্জি কমিশনের অন্তর্ভুক্ত করে নেয়া হয়। এর ফলে মূলত ম্যানহাটন প্রকল্পের সমাপ্তি ঘটে।

লিটল বয়

    Hiroshima
  • তেজস্ক্রিয় পরমাণু: ইউরেনিয়াম -২৩৫
  • ওজন: চার হাজার কেজি, দৈর্ঘ্য: ৯.৮৪ ফুট, পরিধি: ২৮ ইঞ্চি
  • বহনকারী বিমান এর নাম : বি-২৯ সুপারফোর্টেস
  • পাইলট এর নাম : কর্নেল পল টিবেটস
  • বোমা পতনে সময় লাগে : ৫৭ সেকেন্ড
  • মূল আঘাত: শিমা সার্জিক্যাল ক্লিনিক
  • বিস্ফোরণের মাত্রা: ১৩ কিলোটন টিএনটির সমতুল্য

***হিরোশিমার ওপরে ফেলা লিটল বয়-এর বিস্ফোরণে উদ্ভূত ব্যাঙের ছাতার মেঘ

ফ্যাট ম্যান

  • তেজস্ক্রিয় পরমাণু: প্লুটোনিয়াম-২৩৯
  • ওজন: চার হাজার ৬৩০ কেজি, দৈর্ঘয: ১০.৬ ফুট, পরিধি: পঁাচ ফুট
  • বহনকারী বিমান এর নাম : বি-২৯ বক্সকার
  • পাইলট এর নাম : মেজর চার্লস ডব্লু সুইনি
  • বোমা পতনে সময় লাগে : ৪৩ সেকেন্ড
  • মূল আঘাত: মিতসুবিশি স্টিল ও অস্ত্র কারখানা এবং মিতসুবিশি-উরাকামি সমরাস্ত্র কারখানার মাঝে
  • বিস্ফোরণের মাত্রা: ২১ কিলোটন টিএনটির সমতুল্য
নাগাসাকির
 ***নাগাসাকির ওপর ফেলা ফ্যাট ম্যান নামের নিউক্লীয় বোমার বিস্ফোরণে উদ্ভূত ব্যাঙের ছাতার মেঘ অধিকেন্দ্র থেকে ১৮ কিমি (১১ মাইল বা ৬০,০০০ ফুট) ওপরে উঠছে আমি এখানে এ ঘটনার কিছু ভিডিও ক্লিপ এর লিঙ্ক দিলাম।
সুএ ঃ উইকিপিডিয়া


বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

সাশ্রয়ী মূল্য তৈরি হল বিদুৎ বিহীন প্যাডেল ওয়াশিং মেশিন !!!

আসসালামু আলাইকুম
কেমন আছেন সবাই আশা করি ভাল আছেন, আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে ভাল আছি
সংক্ষেপেঃ
  • এই মেশিন চলাতে কোন বিদ্যুৎ প্রয়োজন হবেনা।
  • দরিদ্র জনগোষ্ঠীর কথা মাথায় রেখেই সাশ্রয়ী এই মেশিন তৈরি করা হয়েছে।
  • এটি একই সাথে কাপড় ধোঁয়া এবং কাপড় শুকানোর কাজ করবে।


বিস্তারিতঃ উন্নয়নশীল দেশ সমূহের অর্থনীতিক সমস্যার পাশাপাশি রয়েছে বিদ্যুৎ সমস্যা, ফলে এখানে আধুনিক পণ্য ব্যবহারের এসব উন্নয়নশীল দেশ সমূহের জনগণ প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হন। এসব মানুষের কথা মাথায় রেখে Alex Cabunoc এবং Ji A You তৈরি করেছেন GiraDora এটি ওয়াসিং মেশিন এবং একই সাথে কাপড় শুকানোর যন্ত্র হিসেবেও কাজ করবে। GiraDora চলবে সম্পূর্ণ পায়ের প্যাডেলের সাহায্যে, এটি চালাতে কোন বিদ্যুতের প্রয়োজন হবেনা।

উদ্ভাবকরা বলছেন তারা এই যন্ত্রের ডিজাইন তৈরি করেছেন গরীব মানুষের কথা মাথায় রেখেই। এটিতে প্রথমে সাবান কিংবা ওয়াসিং পাউডার দিয়ে সাথে পানি মিশিয়ে উপরে কাপড় দিয়ে ঢাকনা লাগিয়ে দিতে হবে। এরপর এতে থাকা প্যাডেল পা দিয়ে প্যাডেল করার মাধ্যমে ভেতরে থাকা চাকা ঘুরাতে হয় এর মাধ্যমে কাপড় পরিষ্কার হয়ে ধুয়ে যায়। সব কাজ ওয়াসিং মেশিনের মত হলেও এর জন্য কোন বিদ্যুৎ প্রয়োজন হবেনা

GiraDora এখন পেরুর নির্দিষ্ট এলাকায় পরীক্ষামূলক ভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে, তবে উদ্ভাবকদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা আছে এটি দক্ষিণ এশিয়ার দেশ সমূহ এবং আফ্রিকার দেশ সমূহে ছড়িয়ে দেয়ার। এই যন্ত্র তৈরিতে খরচ পড়েছে ৪০ ডলার।
চলুন ভিডিওতে দেখে নিই কিভাবে এই ওয়াসিং মেসিং কাজ করে এখান থেকে 

 ফেসবুকে আমি



Image
Image

বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

মেগা টিউন ! সমগ্র বাংলাদেশ কে ফ্রি ওয়াইফাই জোনে পরিণত করতে যাচ্ছে টেলিটক

কিছু ক্ষন আগে একটা নিউজ পেলাম তাই ভাবলাম সবার সাথে শেয়ার করেই ফেলি  . কিছু ক্ষন আগে আওয়ামিলিগের অফিসিয়াল ফ্যান পেজে এই ঘোষনা দিল । সমগ্র বাংলাদেশ কে ফ্রি ওয়াইফাই জোনে পরিণত করতে যাচ্ছে টেলিটক
টেলিটকের মাধ্যমে ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণে এক ঐতিহাসিক চুক্তি সম্পাদন করল সরকার। চীন এবং রাশিয়ার কারিগরী ও আর্থিক সহায়তায় সমগ্র বাংলাদেশ কে ফ্রি ওয়াইফাই জোনে পরিনত করতে যাচ্ছে একমাত্র দেশীয় মোবাইল অপারেটর টেলিটক।




জানা গেছে, এই প্রকল্পের আওতায় বিদ্যমান ‘টেলিটক থ্রিজি চালু ও সম্প্রসারণ এবং টুজি সম্প্রসারণ’ প্রকল্পের আওতা আরো বাড়ানো হবে। সারা বাংলাদেশের তৃণমুল পর্যন্ত পৌছে যাবে টেলিটকের টুজি এবং ৩.৫জি নেটওয়ার্ক। এরপরই কাজ বাস্তবায়ন শুরু হবে টেলিযোগাযোগ খাতের ইতিহাসে বিরল দৃষ্টান্তের এই প্রকল্পটির।
জানা গেছে, টেলিটকের থ্রিজি ৬৪ জেলা শহর সহ সারা দেশের সকল প্রান্তে পৌছানোর কাজ শেষ হলে প্রতিটি টাওয়ারের সাথে একটি করে শক্তিশালী ওয়াইফাই রাউটার স্থাপন করা হবে। একটি রাউটার অন্তত ১.৫ বর্গকিলোমিটার শক্তিশালী ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক কাভারেজ প্রদানে সক্ষম হবে। এই ওয়াইফাই হবে সবার জন্য উন্মুক্ত এবং একদম ফ্রি। স্পিড প্রাথমিক ভাবে পাওয়া যাবে অন্তত ২৫৬ কেবিপিএস যা পরবর্তীতে আরো বৃদ্ধির সুযোগ থাকবে। গতকাল অনানুষ্ঠানিক ভাবে রাশিয়া এবং চীনের পক্ষ থেকে উপস্থিত উর্ধতন কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে সাথে প্রায় ৭০০ কোটি টাকা ঋনের প্রাথমিক চুক্তি স্থাপন করেছে টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড, যা পরবর্তীতে আরো বৃদ্ধি পাবে। পরবর্তীতে আনুষ্ঠানিক ভাবে আজ সকাল ১০ টায় আরো একটি সমঝোতা চুক্তি সাক্ষর হয়। চুক্তি সম্পাদন অনুষ্ঠানে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রনালয়, টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড, রাশিয়া এবং চীনের সংশ্লিষ্ট প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।
আশা করা যাচ্ছে, এটি বাস্তবায়ন হলে দেশের ১৬ কোটি মানুষ ডিজিটাল বাংলাদেশের পূর্ণ সুফল পাবেন। বাংলাদেশ হয়ে উঠবে আধুনিক, বিজ্ঞানমনষ্ক, মেধাভিত্তিক ও প্রযুক্তিনির্ভর এক উন্নত রাষ্ট্র।

সৌজন্যেঃ টেলিটক

রবিবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

নতুন এলো WI-FI বংশধর LI-F…=।=।=।(জেনে নিন LI-FI এর চমক )

আমরা সবাই কম-বেশি ওয়াই-ফাই (WI-FI) এর সাথে মোটামুটি পরিচিত। এখন মেট্রোপলিটান  সিটি এর যত্রতত্র WI-FI বেশ সহজলভ্য। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর টি এস সি চত্বরে WI-FI ব্যাবহার করার জন্যে ভিড় জমায় হাজার হাজার তরুণ তরুণী। বাংলাদেশের পাবলিক, প্রকৌশল প্রাইভেট ভার্সিটিগুলোতে সহজে স্থান করে নিয়েছে এই প্রযুক্তি। কিন্তু WI-FI প্রযুক্তির ঘোর কাটতে না কাটতেই তার জায়গা দখল করে নিল আরেক প্রযুক্তি LI-FI. আসুন জেনে নেই এর অদ্যোপান্ত...



যেভাবে শুরু হল যাত্রাঃ-------

"আলট্রা-প্যারালাল ভিজিবল লাইট কম্যুনিকেশন প্রজেক্ট" নিয়ে কাজ শুরু করেছিল ইউনিভার্সিটি অব এডিনবার্গ (UK), অক্সফোর্ড, ক্যামব্রিজ এর মত জাঁদরেল কিছু ইউনিভার্সিটির কিছু প্রফেসর। তারা লক্ষ্য করলেন যে, LED (Light Emitting Diode) বাল্বের আলোকে সিগন্যালে রুপান্তর করে এর মাধ্যমে তথ্য স্থানান্তর করা সম্ভব। তারা দৃশ্যমান আলোক বর্ণালী ব্যবহার করে ইন্টারনেটের  তথ্য স্থানান্তর করতে সক্ষম হন ২০১৩ সালের অক্টোবর মাসের শেষের দিকে। অতি শীঘ্রই উন্নত  দেশগুলোতে চালু হতে যাচ্ছে এ প্রযুক্তি। চীন সরকার এ প্রযুক্তি বাস্তবায়নের জন্য প্রকল্প হাতে নিয়েছেন বলে যানা যায়।


Fig: এডিনবার্গ ইউনিভার্সিটির পদার্থ বিজ্ঞানী প্রফেসর হারাল্ড হাস।
এই আজগুবি নাম LI-FI এর রহস্যঃ

বাবা আদর করে ফদরুদ্দিনকে ডাকেন “ফদু”, বদরুদ্দিনকে “বদু” আর আনয়ারকে  ডাকেন “আনু”  বলে।    আর এরই ধারাবাহিকতায় এডিনবার্গ ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানী প্রফেসর হারাল্ড হাস তার এ আবিস্কারকে আদর করে নাম দিলেন “LI-FI”।
LI-FI এসেছে “Light Fidelity” থেকে। এর আরো একটি সুন্দর নাম আছে।আর সেটা  হলো  ‘Visual Light Communication’ সংক্ষেপে  VLC অর্থাৎ “দৃশ্যমান আলোক দ্বারা যোগাযোগ”।
অন্যদিকে WI-FI এসেছে “Wireless Fidelity” থেকে যাকে অনেকে “Wireless Local Area Network” যার ছোট নাম হল WLAN ।
দেখা যাক কেন LI-FI প্রযুক্তি WI-FI থেকে এগিয়েঃ----
  • এটা WI-FI এর চেয়ে সস্তা ও সহজলভ্য হবে।
  • এটা দৃশ্যমান আলোর সিগন্যাল ব্যবহার করে কাজ করে বলে শারীরিক ক্ষতির সম্ভাবনাও কম।
  •  রেডিও ফ্রিকুয়েন্সি এর ব্যান্ডউইথ (Bandwidth) এর চেয়ে ১০,০০০ গুণ ব্যান্ডউইথ।
  • সুপারফাস্ট ব্রডব্যান্ড (Broadband) এর চেয়ে ২৫০ গুণ দ্রুত ইন্টারনেট কানেকশন।
  • WI-FI এর চেয়ে LI-FI এর বিস্তার হবে অধিকতর বেশী এলাকা জুড়ে।
  • দূরত্ব বাড়লে LI-FI এর ডাটা ট্রান্সফার স্পীড কমবে না।
  • ডাটা ট্রান্সমিশন স্পীড হবে ১০ গিগাবিট/ সেকেন্ড বা ৫০০ মেগাবাইট/সেকেন্ড।
  • WI-FI প্রযুক্তি রেডিও তরঙ্গ নির্ভর, আর LI-FI প্রযুক্তি দৃশ্যমান আলোক তরঙ্গ নির্ভর।
  • অনেক পরিমাণ ডাটা ট্র্যান্সফার করা সম্ভব।
  • LI-FI, WI-FI হতে অধিকতর নিরাপদ-বিশেষত হ্যাকারদের হাত হতে ডাটা রক্ষা করবার জন্যে।

Li-FI যেভাবে কাজ করে তা কিছু ছবির মাধ্যমে দেখান হলঃ----


LI-FI ডাটা ট্রান্সমিশন


Li-FI যেভাবে কাজ করে।


LI-FI ভারসাস WI-FI/WIMAX/এক্স- ওয়্যারলেস সিস্টেমস:

তথ্য সূত্রঃ জিরো টু ইনফিনিটি

এবার নেইল পলিশে তথ্য সংরক্ষণ!

ল্যাপটপ, ট্যাবলেট বা স্মার্টফোনের তথ্য সুরক্ষায় ঝকমকে নেইল পলিশের ব্যবহার বিশেষ কার্যকর হতে পারে। নারীর এই প্রসাধনী দিয়ে বিভিন্ন বৈদ্যুতিক যন্ত্রের তথ্য আদান-প্রদানসংক্রান্ত অংশ রাঙিয়ে রাখতে হবে। এতে পরবর্তী সময়ে জানা যাবে, ওই যন্ত্র থেকে কোনো তথ্য চুরি গিয়েছে কি না। এ ক্ষেত্রে নেইল পলিশ ব্যবহার নিতান্তই একটি কৌশল হতে পারে, বিশেষ কোনো প্রযুক্তি নয়।
তথ্য পাচার বা ফাঁস হওয়ার বিষয়টি বর্তমান বিশ্বে বহুল আলোচিত। কারও অগোচরে তাঁর কম্পিউটার বা অন্যান্য বৈদ্যুতিক যন্ত্র থেকে প্রায়ই তথ্য চুরি যায়। সাধারণত যন্ত্রটি কোথাও জমা রাখতে গেলেই এ ধরনের বিপত্তি ঘটে। শুল্ক বিভাগের মতো অত্যধিক নিরাপদ কোনো দপ্তরে যন্ত্রপাতি জমা দিতে গিয়ে কেউ নিশ্চয়ই চাইবেন না যে তাঁর ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হয়ে যাক। তথ্যের অনাকাঙ্ক্ষিত চুরি রুখতে অনেকেই নিরাপত্তা আবরণ (স্টিকার) ব্যবহার করলেও তথ্য সুরক্ষার ব্যাপারে প্রায়ই অনিশ্চিত থাকেন। 
প্রযুক্তিবিদেরা বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা করে যাচ্ছেন বহুদিন থেকেই। তাঁরা এবার নির্দিষ্ট যন্ত্রাংশের বিশেষ অংশে ঝকমকে নেইল পলিশ লাগিয়ে রাখার কৌশল বেছে নিয়েছেন। এতে যন্ত্রটি থেকে কেউ গোপনে তথ্য নিয়ে গেলে ধরা পড়ে যাবে। কারণ, ঝকমকে নেইল পলিশে প্রতিবার ভিন্ন নকশা ফুটে ওঠে। তাই কেউ নেইল পলিশ তুলে নিয়ে তথ্য চুরি করে আবার আবরণ দিতে চাইলে একই ধরনের নকশা আর তৈরি করতে পারবে না। এ কারণে তথ্য চুরির বিষয়টি কঠিন হয়ে পড়বে। 
প্রযুক্তিবিদেরা এখন একটি সাশ্রয়ী সফটওয়্যার তৈরির চেষ্টা করছেন যা ব্যবহার করে কোনো নির্দিষ্ট যন্ত্রের ছবি বিশ্লেষণ করেই বলে দেওয়া যাবে সেটির কোনো তথ্য চুরি হয়েছে কি না। ফলে নেইলপলিশের আবরণে হেরফের হলে সেটিও শনাক্ত করা যাবে ছবির পার্থক্য থেকেই। তথ্য ফাঁস ঠেকাতে এ ধরনের কৌশল কতটুকু সফল হয়, সেটিই এখন দেখার বিষয়। ইনডিপেনডেন্ট।

Flying Twitter Bird Widget By blogermohsin.blogspot.com