বিনোদন লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
বিনোদন লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

শুক্রবার, ২১ মার্চ, ২০১৪

এবার না হেসে যাবে কই, হাসতেই হবে (না দেখলেই মিস)

সবার মন-মেজাজ ভাল তো? আমিও আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালই আছি।

ICC T20 থিম Song টা কতোটা সুন্দর তা আর কাউকে বলতে হবে না। ইতিমধ্যে এটা নিয়ে অনেক ফ্লাশ মুভ তৈরি হয়েছে যা আপনাদের অনেকে দেখেছেন । এবার দেখুন ICC থিম Song নিয়ে একটা মজার ভিডিও । আশাকরি সবার ভাল লাগবে ভুল হলে মাফ করবেন... যদি কারো ভাল না লেগে থাকে তাহলে কোন বাজে মন্তব্য করবেন না...............

ভিডিও লিংকঃ http://youtu.be/7eDtA7KAd



সোমবার, ১০ মার্চ, ২০১৪

এবার আপনিও পারবেন ম্যাজিক দেখাতে, বিশ্বাস হচ্ছে না চেষ্টা করে দেখুন

জাদুকরের মত এবার আপনিও আপনার হাত দিয়ে ধোঁয়া বের করুন। কি বিশ্বাস হচ্ছে না। তাহলে চলুন, শুরু করি।

===========যা যা লাগবে==========
*** একটি ম্যাচ (দেয়াশলাই) এর মড়ক বা খোল ।
*** একটি কেঁচি।
*** একটি লাইটার।
*** আর একটি কাঁচ বা ধাতুর পাত্র।


+++ প্রথমে ম্যাচের মোড়কের বারুদের অংশ কেটে নেই।


+++ এর পর নখ দিয়ে নিচের মোটা ও বাড়তি কাগজ আলাদা করে ফেলি।


+++ পাতলা বারুদের কাগজ টিকে লম্বা লম্বি ভাবে ইংরেজি (V) আকৃতির ভাজ করি।এতে কাজের সুবিধা হয়।


+++ এবার কাগজ টিকে লাইটার দিয়ে আগুন ধরিয়ে দেই। (কাগজ টিকে পুরো পুরি জ্বলে ছাই হতে দিন)।




+++ এরপর কাগজের কাল ছাই টুকু সরিয়ে ফেলুন। দেখবেন কফি রং এর পাওডার জমা হয়েছে।


+++ এবার এই পাওডার আপনার আঙুলে লাগিয়ে নিন (আগে এই পাওডার ঠাণ্ডা হতে দিন)।


+++ এখন দুই আঙুল দিয়ে একটু পিসুন। দেখবেন ধিরে ধিরে ধোঁয়া বের হচ্ছে।


এটা মজার কিনা তা আপনিই বুঝতে পারছেন। কেমন হল? Please একটু জানাবেন।

শুক্রবার, ৭ মার্চ, ২০১৪

বিপাশার বুকে বৃষ্টি

আসসালামু আলাইকুম
কেমন আছেন সবাই আশা করি ভাল আছেন, আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে ভাল আছি
উতলা অঝোরধারায় আশ মিটিয়ে ভালই ভিজছেন কন্যে। ছবি- বিশেষ ফিল্মস।
যাক্! অবশেষে তাহলে খরা কাটল বঙ্গবালার! এই তো সেদিনও এক বুক হাহাকার নিয়ে হিসহিসিয়ে বলেছিলেন বিপাশা, কতদিন এই পিপাসার্ত জমিতে এক ফোঁটাও প্রেমের বাদল ঝরেনি! আজ কিন্তু ছবিটা একেবারেই আলাদা। প্রেমের বাদল নেমেছে বিপস্-এর বুকে আর সেই উতলা অঝোরধারায় আশ মিটিয়ে ভালই ভিজছেন কন্যে। অবশ্যই একা নন, দোকা! মনের মানুষটির নাম হরমন বাওয়েজা।
হরমন বাওয়েজা? সেই হরমন নন তো, প্রেম ভাঙলেই বলিউডে যাঁকে দিন কয়েকের জন্য আঁকড়ে ধরেন নায়িকারা? বিশেষ করে বলিউডের কৃষ্ণকলিরা? প্রিয়ঙ্কা চোপড়াও এমনই কিছু একটা ঘটিয়েছিলেন না এই হরমনের সঙ্গেই? তার পর কি বিপাশা নামলেন হরমনের মানবজমিন আবাদ করতে?


তফাতের মধ্যে, বিপাশা অন্তত হরমনকে এখনই ছেড়ে চলে যাওয়ার কথা ভাবছেন না। বরং পছন্দসই পুরুষমানুষটিকে নিয়ে রীতিমতো বিভোর হয়ে রয়েছেন কন্যে। মিডিয়াকে বলেও দিয়েছেন সাফ সাফ ট্যুইট করে, ‘যেটা সত্যি, সেটাই বলছি! হ্যাঁ, হরমন আর আমি একান্তভাবেই কাপল! অবশেষে আমি এমন কাউকে খুঁজে পেয়েছি, যে আমার চেয়ে সব দিক থেকেই অনেক বেশি ভাল মানুষ’!
আসলে, বিপাশাকে নিয়ে তো পাঁচ কথা সাত মুখে রটেই থাকে। জন আব্রাহামের সঙ্গে ছাড়াছাড়ির পর তো আরওই রটেছিল। রাণা ডুগুবতির জন্মদিনে সন্ধেবেলায় কেউ হোটেলের ঘর থেকেই বেরোননি, জোশ হারনেটের সঙ্গে গাড়ি করে শ্যুটিং স্পটে আসতে ভীষণ দেরি করে ফেললেন নায়িকা- গুজব কি আর একটা? নাকি পুরুষমানুষের সংখ্যা কম?
কিন্তু কাছের মানুষেরা ভালই জানতেন যে, ভিতরে ভিতরে একা হয়ে যাচ্ছেন কলকাতার কমললতা! সময়টাও খুব একটা ভাল যাচ্ছিল না তাঁর। বিশেষ করে, এক সময়ের কাছের মানুষদের দুর্ব্যবহার আগের চেয়েও একরোখা আর জেদি করে তুলছিল মেয়েকে। জন আব্রাহাম যে পেশাদারিত্বে জলাঞ্জলি দিয়ে নিজের ছবি থেকে সরিয়ে দিতে চাইবেন বিপাশাকে, তাও কি আগে ভাবতে পেরেছিলেন কন্যে? নাকি, জানতে পারার পর খুব সহজ ছিল ব্যাপারটা মেনে নেওয়া?
অথচ, চার দিকে সব্বাই, এমনকী বাবা-মাও জনের সঙ্গে ছাড়াছাড়িটা নিয়ে আঙুল তুলছিলেন বনির দিকেই। নায়িকার মা তো স্পষ্ট বলেই দিয়েছিলেন যে, জনের মতো এত ভাল ছেলে বিপস্ আর পাবেন কি না সন্দেহ! সেই সব শুনতে শুনতে আর সহ্য করতে করতে যখন একেবারে কোণঠাসা কন্যে, ঠিক তখনই তাঁর সঙ্গে আলাপ হল হরমনের।
তা, প্রথমটা মেয়ে হরমনকে নিয়ে কতটা সিরিয়াস ছিলেন, সে প্রশ্ন অবশ্য এক ফাঁকে তোলা যেতেই পারে! কিন্তু, কী আসে-যায় এসব প্রশ্নে? এখন তো সব কিছু ঠিক আছে তাঁদের মধ্যে। সুন্দরভাবে জমে উঠেছে রসায়ন, একে অপরকে ভালভাবে বুঝতেও পেরেছেন তাঁরা। ‘বিপাশা খুব সোজাসাপ্টা আর সৎ এক মেয়ে, একইসঙ্গে খুব কেয়ারিংও! আর আমরা দুজনেই ভীষণ ইমোশনাল’, রসায়নটাকে এভাবেই ব্যাখ্যা করতে চান হরমন বাওয়েজা। এও বলছেন ছেলে মেয়ের প্রশংসা করে, ‘বিপাশা বলছে বটে যে কে বেশি ভাল মানুষ আমাদের মধ্যে, কিন্তু সত্যিটা তো সবাই জানেন’!
নিন্দুকরা অবশ্য বলছেন, এ সবে কান না দিলেই ভাল করবেন বিপাশা। ছেলেদের অত বিশ্বাস করতে নেই। জনও তো বিদেশ ঘুরে একগাদা কেনাকাটি করে, মেয়ের পছন্দের ঝাড়লণ্ঠন দিয়ে একখানা অ্যাপার্টমেন্ট সাজিয়ে দিয়েছিলেন! তা, সেই হাজার হাজার টাকার ঝাড়বাতির আলোও তো প্রেমের মতোই নিভু-নিভু হয়ে এল। তাহলে?
তাহলে আবার কী! নায়িকা নিজে যখন মনে করছেন ভাল আছেন, তখন আর কী প্রশ্ন উঠতে পারে? তাছাড়া সত্যিই বোধহয় এখন সময়টা ভাল যাচ্ছে দুজনেরই। হরমন বাওয়েজাও হাতে ছবি পেয়েছেন অনেক দিন পরে, ও দিকে বিক্রম ভট্টও নতুন থ্রিডি ভয়ের ছবিতে রাখতে চাইছেন তাঁর লাকি চার্ম বঙ্গবালাকে। তাছাড়া, মনটাও ইদানিং সত্যিই ভাল আছে বিপস্-এর; সারা বলিউড দেখছেও তার সাইড এফেক্টস্। এই তো সেদিন এক অনুষ্ঠানে এক সময়ের প্রতিদ্বন্দ্বী করিনা কপূর খানকে জড়িয়ে কী চুমুটাই না খেলেন বিপাশা। একসঙ্গে হাত ধরে অনেকক্ষণ খোশগল্পও করলেন তাঁরা। মনে শান্তি না থাকলে কি আর এসব হয়?
তাও একটা খচখচানি থেকেই যাচ্ছে! শেষ মুহূর্তে বিয়ের পিঁড়ি পর্যন্ত এগোবে তো সম্পর্কটা?
চিন্তা নেই, নিজেই বলেছেন কন্যে, ‘আমরা এই বছরের শেষের দিকেই বিয়ে করতে পারি’।

সোমবার, ৩ মার্চ, ২০১৪

দীপিকাকে নিয়ে ক্যাট-রণবীরের অশান্তি

আসসালামু আলাইকুম
কেমন আছেন সবাই আশা করি ভাল আছেন, আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে ভাল আছি

রণবীর কপূরের এ কেমনধারা খুদগর্জি- ধুপ আর ছাঁও-এর মধ্যে থেকে কিছুই যে বেছে নিচ্ছেন না নায়ক! কন্যেরা তো বটেই, তার সঙ্গে সঙ্গে ভালবাসার ঠান্ডি পূরবাইও কেবল তাঁর আসার রাস্তাই দেখে যাচ্ছে! অথচ সেদিকে একটুও হুঁশ নেই তাঁর। তিনি কেবল মেতে আছেন নিজেকে নিয়েই। গুজব নয়, যা ঘটছে, তার সঙ্গে তাল মিলিয়েই তো বাতাসে খবরও রটছে। এই যে ক্যাটরিনা কইফের সঙ্গে তাঁর মুখ দেখাদেখিও এখন প্রায় বন্ধ, এর কারণ কী নায়কের বদতমিজ দিল? তা-ই যদি না-ই হবে, তাহলে শীতের ছুটি কাটানোর পরে কেন আলাদা আলাদা বাড়ি ফিরলেন দুজনে?


এই প্রশ্নটা তৈরি হতেই তার একটা জুতসই জবাব দিয়েছিলেন নায়ক-নায়িকা। সে তো তৈরি রাখতেই হবে। পাপারাৎজিরা তো আর তাঁদের ব্যক্তিগত জীবন বলে কিছু রাখেনি। ছুতোটা ছিল, ক্যাটরিনার নাকি শরীর খারাপ! তাই নিউ ইয়র্ক থেকে কন্যে সোজা উড়ে যাবেন লন্ডনে, একেবারে সেখান থেকে ডাক্তার দেখিয়ে তবেই ফিরবেন! আর রণবীর? অসুস্থ প্রেমিকাকে কেউ বুঝি বিদেশ-বিভুঁইয়ে একা ছেড়ে দেয়? কিন্তু তিনি তো আবার কাজ-পাগলা মানুষ! শ্যুটিংয়ের যে ডেট দেন, তার নড়চড় হয় না এতটুকুও! তাই এহেন দোকায় গিয়ে একা ফেরা!
ওদিকে খবর কিন্তু বলছে অন্য কথা। দু’দিন একসঙ্গে থাকার পরেই তিন দিনের মাথায় মনোমালিন্য শুরু হয়ে গিয়েছিল ক্যাট-রণবীরের। ছুটি কাটানোর মধ্যেই নায়কের বদতমিজি দেখে মাথায় নাকি হাত পড়ে গিয়েছিল ক্যাট-বিবির। তারপর আর কী! তখনকার মতো আলাদা হয়ে গিয়ে বাঁচোয়া। তবে ব্যাপারটা কিন্তু এখানেই শেষ হল না। বলা ভাল, সবে মাত্তর শুরু হল! ওটা ছিল প্রোমো, এখন ছবিটা দেখছে পুরো বলিউড।
তা, বলিউড কী দেখছে? অনুরাগ বসুর ‘জগ্গা জাসুস’-এর শ্যুটিংয়ের প্রথম ধাপে দেখেছিল গলায়-গলায় প্রেম। সেই সময়ে এক মুহূর্তও পরস্পরকে ছেড়ে থাকতে পারতেন না তাঁরা। আর এখন ক্যাট, রণবীর যে যার নিজের মতো শ্যুটিং-এ আসছেন, কাজ করছেন, ফেরত যাচ্ছেন। হ্যাঁ, দোকা নয়, এখানেও একাই! এবার যদি লোকে বলে সম্পর্কে ভাঙন ধরেছে, তবে আর দোষ কী?
অবশ্য একেবারেই যে শ্যুটিংয়ের সময়ে নিজেদের মধ্যে কথা বলছেন না নায়ক-নায়িকা, তা কিন্তু নয়। দ্বিতীয় দফায় শ্যুটিং শুরু হওয়ার পরে ঠিক তিন দিনের মাথায় রণবীর নাকি হানা দিয়েছিলেন ক্যাট-বিবির ভ্যানে। তারপর? পাক্কা আধ ঘন্টার মাথায় থমথমে মুখ নিয়ে বেরিয়েও আসেন তিনি। সেখানে কী কথা হয়েছে তা খোদায় মালুম! তবে প্রেমালাপ যে হয়নি, তা তো নায়কের টাফ লুক দেখেই স্পষ্ট বুঝতে পেরেছিলেন শ্যুটিং-দলের সব্বাই।
এখন কথা হল, রণবীরকে নিয়ে এত সমস্যা কেন? বলিউড বলছে, এর জন্য একমাত্র দায়ী নায়কের বদতমিজ দিল; অন্য কোনও কারণ নেই। বিশ্বস্ত সূত্রে আরও খবর, নায়কের নাকি বেশ ভাল রকমের কমিটমেন্ট ফোবিয়াও আছে। সেই জন্যই তো ব্রেক-আপের পরে পরে দীপিকা পাড়ুকোন এক টক শো-এ বলেছিলেন, তিনি রণবীরকে এক বাক্স কন্ডোম উপহার দিতে চান!
সেই প্লে-বয় ইমেজের জন্যই এবারে হাতেনাতে ভুগছেন ক্যাটরিনা কইফ-ও! অনেক বার ব্যাপারটা নিয়ে তিনি কথা বলেছেন রণবীরের সঙ্গে; তা নায়ক শুনলে তো! এমনকী, একবার এক ব্যাচেলর পার্টিতে গিয়ে নিজের ফোনটাও বন্ধ করে রেখেছিলেন রণবীর ক্যাটরিনাকে এড়াতে! ক্যাট সারা রাত ধরে ফোন করেছিলেন বার বার! ভোরের মুখে ফোন বাজলেও রণবীর সাড়া দেননি!
তবে এসবই হল আগের ব্যাপার-স্যাপার! সম্প্রতি নাকি ঝামেলাটা বেঁধেছে দীপিকা পাড়ুকোনকে নিয়ে। ইয়ে জওয়ানি হ্যায় দিওয়ানি-র পর থেকেই যেভাবে রণবীর ফের মনোযোগ দিতে শুরু করেছেন দীপিকাকে, সেটাই এবারে তাঁর আর ক্যাটরিনার ঝগড়ার মূল কারণ। তবে প্রাথমিকভাবে সম্পর্কে শান্তি রাখতে ক্যাটের তালে তালও মিলিয়েছিলেন রণবীর। একটা সাবানের বিজ্ঞাপনে দুজনকে একসঙ্গে দেখতে পাওয়ার কথা ছিল। ক্যাটরিনার চাপের মুখে পড়ে আর রাজি হননি নায়ক। জানিয়েছিলেন, মেয়েদের জিনিসপত্তরের বিজ্ঞাপনে মুখ দেখাতে তাঁর ঘোর আপত্তি! কিন্তু দীপিকাকে নিয়ে কোনও আপত্তিই নেই।
আপত্তি যে নেই, সেটা দিন কয়েক যেতে না যেতেই বিলক্ষণ টের পেল বলিউড। এখন বলিউড যখন টের পেল, তখন ক্যাটরিনাও পেলেন বইকি! খবরটা কী? না, জুটি বেঁধে ইমতিয়াজ আলির ছবি সই করে ফেলেছেন দুজনে! সেটা জানার পর থেকেই শুরু হয়েছে রণবীর আর ক্যাটরিনার মধ্যে তীব্র অশান্তি। তার জেরেই এখন মুখ দেখাদেখিও প্রায় বন্ধ।
ভেবে দেখলে, এমনটাই কিন্তু হওয়ার কথা। রণবীর তো আদতে স্টার। খান বা রোশন না হয়েও, পাশের বাড়ির ছেলের ইমেজ নিয়েও তিনিই ছবি হিট করাতে পারেন বক্স অফিসে। তার ওপর আবার পুরুষ-মানুষও! তিনি যে এক নারী থেকে ঘোরাফেরা করবেনই অন্য নারীর বৃত্তে, এ আর নতুন কী?
ব্যাপারটা শুধু নায়িকারা মেনে নিতে পারছেন না; এই যা!


তথ্য সূত্রঃ আমার আনন্দবাজার পত্রিকা
Flying Twitter Bird Widget By blogermohsin.blogspot.com