অন্যান্য লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
অন্যান্য লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
শুক্রবার, ৩১ মার্চ, ২০২৩
আইপিএল শুরুই হল না! এখনই চ্যাম্পিয়নের নাম জানিয়ে দিলেন ইংরেজ ক্রিকেটার
৩১ মার্চ থেকে শুরু হচ্ছে এ বারের আইপিএল। চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য লড়ছে ১০টি দল। কার হাতে ট্রফি উঠবে তা জানা যাবে ২৮ মে। কিন্তু এখনই চ্যাম্পিয়নের নাম ঘোষণা করে দিলেন মাইকেল ভন। ইংল্যান্ডের প্রাক্তন অধিনায়ক জানিয়েছেন, এ বার ট্রফি তুলবে রাজস্থান রয়্যালস
গত বারের আইপিএলে রানার্স হয়েছিল সঞ্জু স্যামসনের নেতৃত্বাধীন দল। তবে এ বার তাঁরা চ্যাম্পিয়ন হবেন বলে মনে করছেন ভন। টুইট করে প্রাক্তন ইংরেজ অধিনায়ক বলেছেন, ‘‘আইপিএল শুরুর জন্য আর তর সইছে না। আমার মনে হচ্ছে, এই বছরটা রাজস্থান রয়্যালসের। এ বার ওরাই চ্যাম্পিয়ন হবে। মে মাসের শেষে ওরাই ট্রফি তুলবে।’’
গত বছরটাও ভাল গিয়েছিল রাজস্থানের। কিন্তু ফাইনালে হার্দিক পাণ্ড্যর গুজরাত টাইটান্সের কাছে স্বপ্নভঙ্গ হয়েছিল তাদের। প্রতিযোগিতায় ১৭ ম্যাচে ৮৬৩ রান করে কমলা টুপি জিতেছিলেন জস বাটলার। ইংরেজ ব্যাটারের কাঁধে ভর করে ফাইনালে উঠেছিল রাজস্থান। কিন্তু ফাইনালে বাজিমাত করে গুজরাত।
২০০৮ সালে আইপিএলের প্রথম মরসুমে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল রাজস্থান। তখন দলের অধিনায়ক ছিলেন শেন ওয়ার্ন। গত বছর প্রয়াত হয়েছেন ওয়ার্ন। তাই ওয়ার্নের জন্য দ্বিতীয় বার আইপিএল জিততে চেয়েছিল রাজস্থান। শেষ পর্যন্ত সেটা হয়নি। এ বার তাই জিততে মরিয়া সঞ্জুরা। এ বারের আইপিএলে রাজস্থান রয়্যালসের প্রথম ম্যাচ ২ এপ্রিল। সানরাইজার্স হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে তাদের ঘরের মাঠে খেলতে নামবেন সঞ্জুরা। সূত্রঃ আনন্দ বাজার পত্রিকা
বুধবার, ২৫ জুন, ২০১৪
সবার মাঝে প্রিয় ব্যক্তি হয়ে ওঠার ৬টি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি
সবাই আপনাকে পছন্দ করুক এটা নিশ্চই আপনি চান। এ জন্য বেশি কাঠখড় পোড়াতে হবে না। এখানে বিশেষজ্ঞরা ৬টি উপায় আপনাকে বলে দিচ্ছেন যার মাধ্যমে আপনি সহজেই সবার মাঝে পছন্দের ব্যক্তিত্ব হয়ে উঠবেন। এগুলো রীতিমতো বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি বলে স্বীকৃতি পেয়েছে।
মঙ্গলবার, ৩ জুন, ২০১৪
রবিবার, ১ জুন, ২০১৪
আপনি কি ক্যালেন্ডার না দেখে বলতে পারবেন ? ৩৬৫ দিনের নাম- সাথে ইংরেজি সন ও তারিখ থেকে বাংলা সন, মাস, তারিখ ও বারের নাম বের করার অন্যোন্য কৌশল।
আজকে আমার আলোচ্য বিষয়, কোন একটি তারিখ শুনে বারের নাম বলার কৌশল। অর্থাৎ ৩৬৫ দিনের বারের নাম বলার কৌশল। বিষয়টা বড় মনে হলেও কৌশলটা একেবারে সোজা। প্রথমে আমি আপনাদের ইংরেজি তারিখ থেকে বারের নাম বলার কৌশল উপস্থাপন করব। এর পর ইংরেজি সাল হতে বাংলা সাল এবং ইংরেজি তারিখ হতে বাংলা তারিখ মাসের নাম ও বারের নাম বের করার কৌশল উপস্থাপন করব।
সোমবার, ২৬ মে, ২০১৪
রবিবার, ১১ মে, ২০১৪
শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০১৪
প্রচন্ড তাপদাহে স্বতিতে থাকার জন্য এয়ার কুলার কেনার কথা ভাবছেন ? তাহলে এই পোষ্টটি আপনার জন্য !!!!!
আমরা বাংলাদেশের নাগরিক। বৈশ্বিক উষ্ণতার কারনে আমাদের বর্তমান অবস্থা একেবারে নাজেহাল। শীতের দিনে আমাদের যেমন কষ্ট করতে হয় আমার মতে তার চাইতে বেশি কষ্ট করতে হয় এই গরমের দিনে। সারাদিন বাইরে কাজ করে বাড়ি ফিরে যদি একটু স্বস্তিবোধ না করা যায় তবে আসলেই খুব ভালো লাগে না- জীবন হয়ে উঠে যন্ত্রণাময়।
আপনার এই অসহ্য যন্ত্রণাকে কিছুটা হলেও দূর করতে পারে এয়ার কুলার । আজকে মুলত আমার লক্ষ থাকবে এই এয়ার কুলার নিয়ে যা কিছু আমি জানি সব আপনাদের সাথে শেয়ার করার। তো, চলুন শুরু করা যাক
রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০১৪
ট্রেন ID এবং ট্রেন কোড
DHAKA TO CHITTAGONG
| |||||
---|---|---|---|---|---|
S/L | Train ID | Train Code | Name | From | To |
1 | 701 | Subarna | Subarna Express | Chittagong | Dhaka |
2 | 702 | Subarna | Subarna Express | Dhaka |
শুক্রবার, ১১ এপ্রিল, ২০১৪
সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০১৪
সমগ্র বাংলাদেশের দর্শনীয় স্থান গুলোর তালিকা, দেখুন কাজে লাগবে
বন্ধুরা যারা বেড়াতে পছন্দ করেন তাদের জন্য আমার এই পোষ্ট। ঘুরতে বা বেড়াতে কে না পছন্দ করে, আসাকরি সবাই পছন্দ করে।আমি এখন আপনাদের কিছু সংক্ষিপ্ত কয়েকটি জেলার দর্শনীয় স্থানের তালিকা দেব যেটি দিয়ে আপনি মনের মত চিন্তামুক্ত ভাবে ঘুরে বেড়াতে পারবেন। আর সবচাইতে বড়কথা হচ্ছে ঘুরতে যান বা না যান জেনেরাখাটা ভালো। যদি ভালোলাগে তাহলে মন্তব্যকরে জানান। বন্ধুরা আর কথা না বাড়িয়ে আসুন আমরা বাংলাদেশের জেলা ভিত্তিক কয়েকটি দর্শনীয় স্থানের তালিকা দেখে নেই।
রবিবার, ২৩ মার্চ, ২০১৪
রবিবার, ৯ মার্চ, ২০১৪
" উচ্চ মাধ্যমিক কম্পিউটার শিক্ষা " ২ পার্ট এর সাজেশন
আসসালামু
আলাইকুম
কেমন আছেন সবাই আশা করি ভাল আছেন, আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে ভাল আছি।
সকলকে আমার টিউনটি কষ্ট করে পড়ার জন্য প্রথমেই ধন্যবাদ জানাচ্ছি ।
এইবার পুরাতন সিলেবাসের ভিত্তিতে শেষ পরীক্ষা ( এইচ এস সি ) । তাই আগের
সিরিয়াল বা সিকুয়েন্সিয়াল সাজেশনে প্রশ্ন পত্র নাও হতে পারে । কিন্তু তাই
বলে আপনাদের ভয় পাবার কিছু নাই কেননা আজ কাল প্রশ্ন কি কইরা জানি আউট হইয়া
যায় ।
আমি
টেকটিউনার হিসাবে আপনাদের একটা গুরুত্বপূর্ন সাবজেক্ট " উচ্চ মাধ্যমিক
কম্পিউটার শিক্ষা " এর ২ পার্ট এরই সাজেশন নিয়া হাজির হয়েছি ।
কম্পিউটার ফার্স্ট পার্ট
ð কম্পিউটার কি ? এর প্রকারভেদ / সংগঠন আলোচনা কর ।
ð কম্পিউটারের বৈশিষ্ট / ব্যবহারের ক্ষেত্রের বর্ননা দাও ।
ð হার্ডওয়্যার VS সফটওয়্যার / এনালগ VS ডিজিটাল কম্পিউটারের পার্থক্য লেখ ।
ð সফটওয়্যার / হার্ডওয়্যার / ফার্মওয়্যার / হিউম্যানওয়্যার / ALU / CPU কাকে বলে ।
ð ইন্টারনেট কি ? ইহা ব্যবহারের সুবিধা অসুবিধা সমূহ লিখ ।
ð সমাজ জীবনে তথ্য প্রযুক্তির অবদান ব্যাখ্যা কর ।
ð E-Mail / E-fund Transfer / Teleconferencing / Video conferencing / Digital Convergence
ð অপারেটিং সিস্টেম কাকে বলে । এর কাজ / গুরুত্ব / প্রকারভেদ লিখ ।
ð বর্নভিত্তিক ও চিত্রভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম এর পার্থক্য লিখ ।
ð ব্যাচ মোড / মাল্টিপ্রোগ্রাম / টাইম শেয়ারিং / রিয়েল টাইম অপারেটিং সিস্টেম এর বর্ননা দাও ।
ð সংখ্যা পদ্ধতি / লজিক / কারন্যুম্যাপ এর সকল অংক ।
ð বুলিয়ান স্বতঃসিদ্ধ কি ? বুলিয়ান পুরক কি ?
ð D-Morgan এর সুত্রদ্বয় লেখ ও সত্যক সারণির সাহায্যে প্রমাণ কর ।
ð লজিক গেইট কাকে বলে । মৌলিক লজিক গেইট কয়টি ও কি কি । প্রত্যেকের চিত্র ও সত্যক সারণী দাও ।
ð এ্যাডার কি ? হাফ এ্যাডার এর সাহায্যে ফুল এ্যাডার এর বাস্তবায়ন দেখাও ।
ð NAND ও NOR গেইট এর সার্বজনিনতা প্রমাণ কর ।
ð ফ্লিপ-ফ্লপ / রেজিস্টার / EBCDIC / ASCII / BCD / কাউন্টার / মিনটার্ম এর বর্ননা দাও ।
ð চিত্র সহ একটি হার্ডডিস্কের সংগঠন আলোচনা কর ।
ð মেমরি কি ? মেমরি এর প্রকারভেদ লেখ / প্রধান ও সহায়ক মেমরির পার্থক্য লেখ ।
ð রিস্ক ও সিস্ক প্রসেসর এর পার্থক্য লিখ ।
ð স্মৃতি / মেমরি কি ? প্রধান স্মৃতির বৈশিষ্ট সমূহ কি ? প্রধান ও সহায়ক স্মৃতির মধ্যে তুলনামুলক আলোচনা কর ।
ð কম্পিউটার বাস কি ? এর প্রকারভেদ আলোচনা কর / একটি মাইক্রো কম্পিউটারের বাস সংগঠন আলোচনা কর ।
ð ইন্টারফেস কি ? এর প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা কর ।
ð প্রিন্টার কি ? এর প্রকারভেদ বর্ননা কর । ইম্প্যাক্ট ও নন-ইম্প্যাক্ট প্রিন্টার এর পার্থক্য লেখ ।
ð ক্যাশ মেমরী ও ভার্চুয়াল মেমরী বলতে কি বুঝ ?
ð অফিস অটোমেশনের উপাদানগুলির সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দাও ।
ð সাধারণ অফিস ও ডিজিটাল অফিসের পার্থক্য লিখ ।
ð অফিস অটোমেশন কি ? এর সুবিধা ও অসুবিধা লিখ ।
ð ফন্ট কি ? এর প্রকারভেদ ও গঠন আলোচনা কর ।
ð ওয়ার্ড প্রসেসিং কি ? কম্পিউটার ওয়ার্ড প্রসেসিং এর বৈশিষ্ট / সুবিধা-অসুবিধা আলোচনা কর ।
ð ডকুমেন্ট কি ? ডকুমেন্ট সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা / ডকুমেন্ট সম্পাদনা / ব্লক অপারেশন কি ?
ð স্প্রেডশীট কি ? একটি স্প্রেডশীট অঙ্কন কর ও এর বিভিন্ন অংশের বিবরণ দাও ।
ð ফর্মুলা ও ফাংশন কি ? উহাদের মধ্যে পার্থক্য লিখ ।
ð গ্রাফ কি ? উহার বিভিন্ন অংশের বর্ননা দাও ।
ð HACKING কি ? ডেটা চুরি কি ? কম্পিউটার ভাইরাস কি ?
ð ইউপিএস কি ? এর বৈশিষ্ট সমূহ লিখ ।
ð পোর্ট কি ? এর প্রকারভেদ আলোচনা কর ।
ð ৫ম প্রজন্মের কম্পিউটার এর বৈশিষ্ট লেখ ।
ð OMR / OCR / Printer / Light pen / Scanner / Plotter কি?
ð DTP কি? Document Editing / Formatting / ম্যাক্রো কি?
ð পোর্ট / সেল / রেঞ্জ / IPS / UPS বলতে কি বুঝ ।
কম্পিউটার সেকেন্ড পার্ট
ð উপাত্ত ও তথ্য বলতে কি বুঝ ? উহাদের মধ্যে পার্থক্য লিখ ।
ð ডেটা কোডিং কি ? এর উদ্দেশ্য ও নীতিমালা লিখ ।বিভিন্ন প্রকার ডেটা কোডিং এর বর্ননা দাও ।
ð উপাত্তপ্রক্রিয়াকরনের ধাপ সমূহ লিখ ।
ð বাবল সর্ট, সিলেকশন সর্ট, কুইক সর্ট এর অ্যালগরিদম ও উদাহরণ সহ প্রক্রিয়া বর্ননা কর ।
ð সার্চিং কি ? লিনিয়ার সার্চিং এর অ্যালগরিদম ও উয়াদাহরন সহ প্রক্রিয়া বর্ননা কর ।
ð সিস্টেম উন্নয়ন চক্রের ধাপ সমূহ বর্ননা কর ।
ð ডেটাবেস অ্যাডমিনিস্ট্রেটরের দায়িত্ব ও কর্তব্য আলচনা কর ।
ð প্রাইমারী / ফরেন / কম্পোজিট প্রাইমারী কী উদাহরণ সহ আলোচনা কর
ð বিভিন্ন প্রকার ডেটাবেস মডেল / স্ট্রাকচার / সংগঠনের বর্ননা দাও ।
ð 4GL কি ? DBMS কি ? ফাইল কি ? E-R কি ? ডেটা এনক্রিপশন কি ? ফিল্ড কি ? রেকর্ড কি ?
ð সর্টিং ও ইনডেক্সিং এর পার্থক্য / সুবিধা-অসুবিধা লিখ ।
ð রিলেশনাল ডেটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (RDBMS) কি? এর বৈশিষ্ট, ব্যবহার, শর্ত, প্রকারভেদ লিখ ।
ð নেটয়ার্ক কি ? এর প্রকারভেদ আলোচনা কর ।
ð ইন্টারনেট কি ? ইহা ব্যবহারের সুবিধা ও অসুবিধা লিখ ।
ð টপোলজি বলতে কি বুঝ ? চিত্র সহ বিভিন্ন প্রকার টপোলজির বর্ননা দাও।
ð সিনক্রোনাস ও এসিনক্রোনাস ডেটা ট্রান্সমিশনের সংক্ষিপ্ত বর্ননা দাও ও পার্থক্য লিখ ।
ð মডেম কি ? ফাইবার অপটিক্যাল ক্যাবল কি ? এর সুবিধা – অসুবিধা লিখ।
ð Ftp / Pan / Man / Wan কি ? Osi Model কি ? ডেটা ট্রান্সমিশন কি ?
ð Lan VS Man & Lan VS Wan পার্থক্য লিখ ।
ð ইনফরমেশন সিস্টেম কি ? এর উপাদানসমূহ আলোচনা কর ।
ð ই-কমার্স কি ? এর শ্রেণীবিভাগ বর্ননা কর ।
ð Information Cost কি ?
ð মোবাইল বা সেলুলার ফোন কি ? সেলুলার প্রযুক্তির প্রকারভেদ আলোচনা কর ।
ð Cdma VS Gsm & Wifi VS Wimax এর পার্থক্য লিখ ।
ð Wifi & Wimax কাকে বলে ? এদের সুবিধা – অসুবিধা লিখ ।
ð মাল্টিমিডিয়া কি ? ইহা ব্যবহারের ক্ষেত্র / সুবিধা – অসুবিধা / শিক্ষা ক্ষেত্রে এর ব্যবহার আলোচনা কর ।
ð ইমেজ কি ? এর প্রকারভেদ আলোচনা কর ।
ð 10 Sec, CD quality Red Book, 44.1 kHz sampling rate & 16 bit size (Stereo Audio) এর জন্য কত Kilobyte Storage/Memory প্রয়োজন ।
ð ফ্লোচার্ট কি ? একটি প্রোগ্রাম ফ্লোচার্ট অঙ্কন কর ও তার বিভিন্ন অংশের বর্ননা দাও ।
ð একটি আদর্শ প্রোগ্রামের বৈশিষ্ট বর্ননা কর / স্ট্রাকচার্ড প্রোগ্রাম আলোচনা কর ।
ð প্রোগ্রাম তৈরির ধাপ সমূহ লিখ / Compiler VS Interpreter এর পার্থক্য লিখ ।
ð ডেটা সিকিউরিটি / এনক্রিপশন কি? / কুয়েরি ল্যাংগুয়েজ কি ?
ð গেটওয়ে / ব্রিজ / রাউটার / হাব / স্যুইচ এর বর্ননা দাও ।
ð Www / Ftp / Html / ডোমেইন কি?
ð GSM/ CDMA/ GPRS/ EDGE/ HOTSPOT/ WIFI/ WiMAX/ BLUETOOTH/ E-Commerce / E-Business / M-Commerce/ Multimedia / Digital Text / Image / Animation/
ð Flowchart / Compiler / Algorithm / Programme, Machine, Assembly Language
ð চলক / ধ্রুবক / লূপ / এ্যারে / অ্যাসেম্বলার / ফাংশন / সুডো কোড কি?
ð এন টি টি/ এট্রিবিউট / ভেল্যু কি?সকলকে আমার টিউনটি কষ্ট করে পড়ার জন্য প্রথমেই ধন্যবাদ জানাচ্ছি ।
শনিবার, ৮ মার্চ, ২০১৪
আসছে বিশ্বকাপ টি২০ ২১৪ এর ম্যাচ সিডিউল
আসসালামু
আলাইকুম
কেমন আছেন সবাই আশা করি ভাল আছেন, আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে ভাল আছি।
এ
বছর বাংলাদেশে
আসর বসতে
যাচ্ছে আইসিসি
টি২০ বিশ্বকাপের
পঞ্চম আসর।
আইসিসি টি-২০ র্যাঙ্কিংয় অনুযায়ী
শীর্ষ ৮টি
দল সরাসরি
সুপার ১০-এ খেলার
সুযোগ পেয়েছে।
প্রথম রাউন্ড
পার হয়ে
আসা দুটি
দল এতে
সুপার টেনে
অংশ নিবে।
বাংলাদেশ ও
জিম্বাবুয়ে শীর্ষ আটের বাইরে থাকায়
সুপার টেনে
যেতে হলে
তাদের বাছাইপর্ব
পেরিয়ে আসা
ছয়টি দলের
সঙ্গে প্রথম
রাউন্ডের ম্যাচ
খেলতে হবে।
প্রথম রাউন্ডে
বাংলাদেশ পড়েছে
‘এ’ গ্রুপে
আর জিম্বাবুয়ে
‘বি’ গ্রুপে।
আগামী ১৫
থেকে ৩০
নভেম্বর সংযুক্ত
আরব আমিরাতে
বাছাই পর্ব
থেকে আসবে
এই ছয়টি
দল। বাছাই
পর্বেও ১৬টি
দল দুই
গ্রুপে বিভক্ত
হয়েছে। ‘এ’
গ্রুপে রয়েছে
যুক্তরাষ্ট্র, সংযুক্ত আরব আমিরাত,হংকং,ইতালি, নামিবিয়া,
আয়ারল্যান্ড,কানাডা ও ইতালি। এই
আট দল
থেকে তিনটি
দল বিশ্বকাপের
প্রথম পর্বে
বাংলাদেশের মোকাবেলা করবে। অন্যদিকে বাছাইপর্বের
‘বি’গ্রুপে
রয়েছে আফগানিস্তান,
হল্যান্ড, স্কটল্যান্ড, কেনিয়া, বারমুডা, ডেনমার্ক,
নেপাল এবং
পাপুয়া নিউ
গিনি। এই
গ্রুপ থেকে
শীর্ষ তিন
দল বিশ্বকাপের
প্রথম রাউন্ডে
জিম্বাবুয়ের প্রতিপক্ষ। বাংলাদেশ
যদি সুপার
টেন বা
দ্বিতীয় রাউন্ডে
পৌছায় তবে
তাদের সবগুলো
ম্যাচ হবে
ঢাকায়। সুপার
টেনে উঠলে
বাংলাদেশ ২৫
মার্চ ওয়েস্ট
ইন্ডিজ, ২৮
মার্চ ভারত,
২০ মার্চ
পাকিস্তান ও ১ এপ্রিল অস্ট্রেলিয়ার
সঙ্গে খেলবে।
এছাড়া বিশ্বকাপের
প্রথম পর্বে
বাংলাদেশের তিনটি খেলা যথাক্রমে ১৬,১৮ ও ২০ মার্চ।
প্রথম ম্যাচটি
১৬ মার্চ
মিরপুরে অনুষ্ঠিত
হবার পর
১৮ ও
২০ মার্চের
ম্যাচগুলো চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত হবে।
উপকৃত হলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন ।
মঙ্গলবার, ৪ মার্চ, ২০১৪
অনলাইনে যেভাবে মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট (MRP) করবেন – A to Z!
আসসালামু
আলাইকুম
কেমন আছেন সবাই আশা করি ভাল আছেন, আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে ভাল আছি।
পাসপোর্ট কার, কখন, কোথায় প্রয়োজন হয় সেটা বলা যায় না , তাই নিজের পাসপোর্ট থাকা ব্যাপারটা মন্দ না।
পাসপোর্ট করা নিয়ে অনেকেরই বিরূপ অভিজ্ঞতা আছে , সেটা নিয়ে নতুন অনেকেরই
ভয় কাজ করে। আসলে এইরকম অফিসিয়াল ব্যাপারগুলো আত্মবিশ্বাসের সাথে করলে
একটা না একটা উপায় সহজভাবেই বের হয়ে আসে।
আমিও তেমনটাই করেছিলাম, এবং বিশ্বাস করুন - কোনরকম ঝামেলা ছাড়াই এবং একমাসের মধ্যে।
ফর্ম জমা আর ভেরিফিকেশান লম্বা লাইনে দাঁড়াতে হয় নি । পরে একদম সরাসরি যেয়ে ছবি তুলে এসেছি ! তাও আবার নিজের পছন্দসই ডেটে। দালালের খপ্পড় বা পাসপোর্ট অফিসের কারো কোন সমস্যার ছাড়াই ! একদমই ঝামেলা ছিল না এবং যাতায়াত মিলিয়ে খরচ হয়েছে ৩৮০০/- টাকার মত ! তো এখন যারা অনলাইনে মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট করতে যাচ্ছেন, তাদের জন্য ব্যাপারটাকে আরো সহজ করে তোলার জন্য এই পোস্ট। আশা করি উপকৃত হবেন ।
আপনিও খুব সহজেই পারবেন। কারণ অনলাইনে পাসপোর্ট পাওয়া অনেক অনেক সহজ একটা কাজ যদি একটু জানা থাকে । পাসপোর্ট হাতে পাওয়াসহ সব মিলিয়ে আপনাকে মাত্র তিনদিন যেতে হবে। আর সাথে টুকিটাকি যদি জানা থাকে তাহলে আর কথাই নেই ।
আসেন, একদম শুরু থেকে শুরু করি অনলাইনে পাসপোর্ট ফর্ম পূরণ করা এবং পরের ধাপের কাজগুলো নিয়ে।
আমিও তেমনটাই করেছিলাম, এবং বিশ্বাস করুন - কোনরকম ঝামেলা ছাড়াই এবং একমাসের মধ্যে।
ফর্ম জমা আর ভেরিফিকেশান লম্বা লাইনে দাঁড়াতে হয় নি । পরে একদম সরাসরি যেয়ে ছবি তুলে এসেছি ! তাও আবার নিজের পছন্দসই ডেটে। দালালের খপ্পড় বা পাসপোর্ট অফিসের কারো কোন সমস্যার ছাড়াই ! একদমই ঝামেলা ছিল না এবং যাতায়াত মিলিয়ে খরচ হয়েছে ৩৮০০/- টাকার মত ! তো এখন যারা অনলাইনে মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট করতে যাচ্ছেন, তাদের জন্য ব্যাপারটাকে আরো সহজ করে তোলার জন্য এই পোস্ট। আশা করি উপকৃত হবেন ।
আপনিও খুব সহজেই পারবেন। কারণ অনলাইনে পাসপোর্ট পাওয়া অনেক অনেক সহজ একটা কাজ যদি একটু জানা থাকে । পাসপোর্ট হাতে পাওয়াসহ সব মিলিয়ে আপনাকে মাত্র তিনদিন যেতে হবে। আর সাথে টুকিটাকি যদি জানা থাকে তাহলে আর কথাই নেই ।
আসেন, একদম শুরু থেকে শুরু করি অনলাইনে পাসপোর্ট ফর্ম পূরণ করা এবং পরের ধাপের কাজগুলো নিয়ে।
প্রথম ধাপ : ব্যাংকে টাকা জমা দেয়া
সোনালী ব্যাংকে পাসপোর্ট আবেদনের ফি হিসাবে টাকা জমা দিতে হবে। রেগুলার ফি ৩০০০/- টাকা ( ১ মাসের মধ্যে পাসপোর্ট পেতে হলে) আর ইমারজেন্সি ফি ৬০০০/- টাকা ( ১৫ দিনের মধ্যে পাসপোর্ট পেতে হলে) ।
প্রথমেই টাকা জমা দেয়া প্রয়োজন এই কারণে যে , অনলাইনে ফর্ম পূরণ করার সময় টাকা জমা দেয়ার তারিখ এবং জমাদানের রিসিটের নাম্বার উল্লেখ করার প্রয়োজন হবে। তাই টাকা আগে জমা দেয়া থাকলে একবারেই ফর্ম পূরণ করা হয়ে যাবে।
অনলাইনে যেসব ব্রাঞ্চের লিস্টগুলো আছে আপনার পাসপোর্ট অফিসের কাছের সুবিধামত সোনালী ব্যাংকের ব্রাঞ্চে টাকা জমা দিয়ে রিসিট বুঝে নিন । অনলাইনে যেসব ব্রাঞ্চের লিস্টগুলো আছে , তার অনেকগুলোতেই টাকা জমা নেয় না ।
লাইনে দাঁড়ালে ব্যাংকের কাজ শুরুর আগেই ব্যাংকের লোকজন রিসিট দিয়ে যাবে। বা নিজেই টাকা দেয়ার রিসিট সংগ্রহ করে নিন । রিসিট পেলে ইংরেজি ব্লক লেটার স্পষ্টভাবে পূরণ করুন।
সাথে অবশ্যই কলম রাখুন।
দ্বিতীয় ধাপ - অনলাইনে ফর্ম পূরণ
অনলাইনে ফরম পূরণের জন্য প্রথমেই যান পাসপোর্ট অফিসের এই সাইটে - http://www.passport.gov.bd/ । নির্দেশনা ভালোভাবে দেখুন , সতর্কতার সাথে একাউন্ট করুন । আপনার নাম ও ব্যক্তিগত তথ্যাদি ( যেমন নামের বানান, প্যারেন্টস এর নাম ) যেন শিক্ষাগত সার্টিফিকেটের মতই হয় সেদিকে খেয়াল রাখুন।
মেইল এড্রেস আর মোবাইল নাম্বার দেয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই রেগুলারটা দেবেন।
টাকা জমা দেয়ার তারিখ এবং রিসিট নাম্বার উল্লেখ করুন।
সবশেষে আপনি যেদিন ছবি তোলা ও হাতের ছাপ দেয়ার জন্য বায়োমেট্রিক টেস্ট দিতে যেতে চান, সুবিধামত সেই দিনটা নির্বাচন করে সাবমিট করুন। অর্থ্যাৎ আপনি নিজের পছন্দসই সময়েই যেতে পারছেন ! ব্যাপারটা দারূণ না ?
এবার , রিচেক করুন। দেখুন সব তথ্য ঠিক আছে কিনা।
সবশেষে সাবমিট করুন । সফলভাবে সাবমিশন শেষ হলে পূরণকৃত ফর্মের একটি পিডিএফ কপি আপনার মেইলে চলে আসবে । এইধাপ এইখানেই শেষ।
আমার টিপস – অনলাইনে একাউন্ট খোলার পরপরই আপনাকে ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড জানিয়ে দেবে । সেটা সংরক্ষণ করুন। আর ছবি তোলার জন্য যেদিন সময় দেবেন সেদিনটা ফ্রি রাখবেন। সময় লাগতেও পারে এই দিনে যদি মানুষ বেশী হয় ।
তৃতীয় ধাপ – জমা দেয়ার আগে ফর্মের প্রিন্ট এবং সত্যায়ন
আপনার পূরণকৃত ফর্মের যেই পিডিএফ কপিটা পেয়েছেন, সেটার ২ কপি প্রিন্ট করে ফেলুন। যেসব জায়গা হাতে পূরণ করতে হবে সেগুলো করে ফেলুন । আপনার সাইন দিন।
এবার নিজের চার কপি ছবি , জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি এবং পাসপোর্ট ফর্ম নিয়ে পরিচিত কোন প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তার কাছ থেকে সত্যায়িত করে নিন। পরিচিত কাউকে দিয়ে সসত্যায়ন করানো দরকার এই কারণে যে, ঐ কর্মকর্তার নাম , যোগাযোগ ও ফোন নাম্বার ফর্মে লিখতে হয়।
সত্যায়ন শেষে পুরো ফর্মটি রিচেক করুন।
সত্যায়িত ছবি এবং ব্যাংকের রিসিট আঠা দিয়ে ফর্মের সাথে যুক্ত করুন। সাথে জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপিটি নিন।
আপনার ফর্ম জমা এখন দেয়ার জন্য প্রস্তুত।
ফর্মের প্রিন্ট করার সময় এক কপি এক্সট্রা করুন। ব্যাকআপ থাকা ভালো । আমার প্রথম পেজ নষ্ট হয়ে গিয়েছিল। শেষ সময়ে ব্যাকআপ কপির প্রথম পেইজ দিয়ে দিয়েছি।
ছবি দুই কপি লাগলেও এক্সট্রা দুই কপি করিয়ে রাখা ভালো , পাসপোর্ট অফিসে চেয়ে বসে মাঝে মাঝে। একই কথা জাতীয় পরিচয়পত্রের ব্যাপারেও।
চতুর্থ ধাপ – ছবি তোলা এবং অন্যান্য
আপনার নির্বাচন করা তারিখে সকাল সকাল পাসপোর্ট অফিসে চলে যান । অবশ্যই সাদা পোষাক পরবেন না , ফর্মাল পোষাক পরার চেষ্টা করুন।
সকাল ৯ টার দিকে গেলেই হবে। কোন লাইনে দাঁড়াতে হবে না আপনাকে । সরাসরি মেইন গেইট দিয়ে মূল অফিসে যান। সেখানে দায়িত্বরত সেনা সদস্যকে জিজ্ঞেস করুন কোন রুমে যাবেন । সেখানে এসেই আসল কাজ। প্রথমে আপনার ফর্মটি চেক করবে এবং সাইন করে দেবে।
সাইন শেষে আপনাকে জানিয়ে দেয়া হবে ছবি তোলার জন্য কোন রুমে যাবে। ঐ রুমগুলো ঠিক পাশেই। সিরিয়াল আসলে ছবি তুলুন, ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিন। ব্যস , কাজ শেষ !
এবার আপনাকে পাসপোর্ট রিসিভের একটা রিসিট দেবে। সেটা যত্ন করে রাখুন । পুলিশ ভেরিফিকেশান সাপেক্ষে, রিসিট পাওয়ার একমাস বা ১৫ দিনের মধ্যেই আপনি পাসপোর্ট পাবেন ।
আমার টিপস – আবারো বলছি , সাদা পোষাক পরবেন না , ফর্মাল পোষাক পরার চেষ্টা করুন।
আর সাথে জাতীয় পরিচয়পত্রের মূল কপিসহ সত্যায়িত কপিগুলো নিয়ে যান।
সাথে অবশ্যই কলম রাখুন। আঠা, স্ট্যাপলার, এক্সট্রা ছবিও সাথে রাখুন।
আর যারা সরকারী কর্মকর্তা বা শিশুসহ যাচ্ছেন , তাদের কিছু আলাদা কাগজ লাগবে । সেটার জন্য নির্দেশনা দেখুন ।
পঞ্চম ধাপ – পুলিশ ভেরিফিকেশান ও পাসপোর্ট রিসিভ ডেট ( টিপস সহ)
পুলিশ ভেরিফিকেশানই আমার কাছে ঝামেলার মনে হয়েছে। যদি আপনার স্থায়ী আর বর্তমান ঠিকানা আলাদা হয় , তবে দুই জায়গাতেই আপনার ভেরিফিকেশান হয়ে থাকে। পুলিশের এস বি ( স্পেশাল ব্রাঞ্চ) এই কাজটা করে থাকে।
এবং এইটা করতে যেয়ে পুলিশ বখশিশ হিসাবে টাকা চেয়ে বসে। খুবই ইরিটেটিং একটা ব্যাপার । সেটা ৫০০-১০০০ পর্যন্ত হতে পারে !!!!!
তবে স্ট্রিক্ট থাকলে এটা এড়ানো সম্ভব। আপনি কীভাবে তাদের ফেইস করছেন সেটার উপর নির্ভর করে। সরাসরি বলে দিতে পারেন যে, এইটা আপনার দায়িত্ব, তো টাকা দেয়ার প্রশ্ন কেন। কিংবা বলতে পারেন যে, আপনি ছাত্র , টাকা দেয়া সম্ভব না । ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি !
যাই হোক, ভেরিফিকেশান শেষ হলে আপনার মোবাইলে এস এম এস আসবে। যেদিন এস এম এস আসবে তারপরেই আপনি পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে পারবেন।
ব্যস, এইবার পাসপোর্ট হাতে নেয়ার পালা।
ষষ্ঠ ধাপ –পাসপোর্ট সংগ্রহ
এইখানে কাজ সহজ । পাসপোর্ট অফিসে চলে যান। লাইনে দাঁড়ান।
সাথে রিসিট আর কলম রাখুন । ৯ টার দিকে গেইট খুলবে। লাইন ধরে প্রবেশ করুন।
রিসিট জমা দিন। অপেক্ষা করুন। এবার আপনার নাম ডাকবে । সাইন করুন , বুঝে নিন আপনার পাসপোর্ট ।
আমার টিপস – হাতে পেয়েই সবার আগে চেক করুন আপনার ইনফোগুলো ঠিক এসেছে কিনা। নিজের এবং পিতামাতার নাম , ঠিকানা এবং অন্যান্যসব তথ্যগুলো মিলিয়ে নিন।
সব ঠিক থাকলে , বলুন ইয়াহুউউউ !
এই হচ্ছে একটি ঝামেলাবিহীন পাসপোর্টের আত্মকাহিনী বা আমি যেভাবে খুব সহজেই পাসপোর্ট পেলাম এর আদ্যোপান্ত । আশা করি কাজে লাগবে। সবার জন্য শুভকামনা। হ্যাপি পাসপোর্টিং !
সংযুক্তি -
০১) আপনার বর্তমান ঠিকানা যদি ঢাকা হয় , তাহলে এখান থেকেই পাসপোর্ট করতে পারেন । আলাদা করে দেশের বাড়ির জেলা অফিসে যাওয়ার প্রয়োজন হবে না ।
০২) ব্যাংকে টাকা জমা দেয়ার জন্য যে স্লিপ লাগে , সেখানে আলাদা একাউন্ট নম্বরের প্রয়োজন নেই ।নতুন পাসপোর্ট করা বা রিনিউ এর জন্য আলাদা স্লিপই থাকে ।
০৩) GO: Government order
NOC: NO Objection Certificate
PDS: Proof of retired Date
সরকারী, আধাসরকারী, স্বায়ত্তশাসিত ও রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার স্থায়ী কর্মকর্তা/কর্মচারী, অবসরপ্রাপ্ত সরকারী চাকুরীজীবীরা এই ঘর পুরণ করবেন। সরকারী কর্মকর্তাদের পুলিশ ভেরিফিকেশান এর ঝামেলা নাই ।
সপ্তম ধাপ - পাসপোর্ট ভেরিফিকেশন চেক
পার্টপোর্ট ভেরিফিকেশন চেক এর জন্য http://www.immi.gov.bd/passport_verify.php -এ চেক করুন
এই টিউনটি নিয়মিত আপডেট করা হবে। কারো কাছে নতুন তথ্য থাকলে কমেন্টে জানান দিয়েন প্লিজ । যোগ করে দিব । ধন্যবাদ
মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪
জাতীয় পরিচয়পত্রে হারিয়ে গেলে বা ভুল থাকলে কি করবেন?
জাতীয় পরিচয়পত্রে নিজের নাম, পিতা, মাতা,
স্বামী, স্ত্রী ও অভিভাবকের নাম, জন্মতারিখ, রক্তের গ্রুপ এবং ঠিকানা
সংশোধন কিংবা বদল করতে হতে পারে। এ জন্য প্রার্থীকে সাদা কাগজে ‘ছবিসহ
ভোটার তালিকা প্রণয়ন এবং জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদানে সহায়তা প্রদান প্রকল্প’-
এর পরিচালকেরকাছে আবেদন করতে হবে। এই আবেদন আগারগাঁওয়ের ইসলামিক ফাউন্ডেশন ভবনের সপ্তম তলায় প্রকল্প কার্যালয়ে পাওয়া ছক বা ফরমেও করা যায়। ফরম পূরণ করে প্রকল্প কার্যালয়ের নির্দিষ্ট কাউন্টারে জমা দেওয়ার পর সেখান থেকে প্রাপ্তি স্বীকারপত্র (প্রাপ্তি নম্বরসংবলিত) দেওয়া হয়। এতে সংশোধিত জাতীয় পরিচয়পত্র দেওয়ার তারিখ উল্লেখ থাকবে। এই তারিখের সাত দিনের মধ্যে কাউন্টার থেকে সংশোধিত পরিচয়পত্র নিতে হবে। নাম সংশোধনঃ কেউ পরিচয়পত্রে থাকা নিজের নাম, পিতা, স্বামী কিংবা মাতার নাম সংশোধন করতে চাইলে তাকে আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে এসএসসি বা সমমান সনদ, নাগরিকত্ব সনদ, জন্মনিবন্ধন সনদ, চাকরির প্রমাণপত্র, পাসপোর্ট, নিকাহনামা এবং পিতা, স্বামী কিংবা মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি। আবেদনপত্রের সঙ্গে সংযুক্ত এসব নথি অবশ্যই সত্যায়িত হতে হবে। এ ক্ষেত্রে উল্লেখ করা নথির যার যেটি আছে, শুধু সেটি দিলেই চলবে। যেমন, যার শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসির কম, তাকে এসএসসি বা সমমানের সনদের ফটোকপি জমা দিতে হবে না। আবার কেউ যদি চাকরি না করেন, তাকে চাকরির প্রমাণপত্র দিতে হবে না। আবার পাসপোর্ট না থাকলে তা দেওয়ার দরকার নেই।
এর পরিচালকেরকাছে আবেদন করতে হবে। এই আবেদন আগারগাঁওয়ের ইসলামিক ফাউন্ডেশন ভবনের সপ্তম তলায় প্রকল্প কার্যালয়ে পাওয়া ছক বা ফরমেও করা যায়। ফরম পূরণ করে প্রকল্প কার্যালয়ের নির্দিষ্ট কাউন্টারে জমা দেওয়ার পর সেখান থেকে প্রাপ্তি স্বীকারপত্র (প্রাপ্তি নম্বরসংবলিত) দেওয়া হয়। এতে সংশোধিত জাতীয় পরিচয়পত্র দেওয়ার তারিখ উল্লেখ থাকবে। এই তারিখের সাত দিনের মধ্যে কাউন্টার থেকে সংশোধিত পরিচয়পত্র নিতে হবে। নাম সংশোধনঃ কেউ পরিচয়পত্রে থাকা নিজের নাম, পিতা, স্বামী কিংবা মাতার নাম সংশোধন করতে চাইলে তাকে আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে এসএসসি বা সমমান সনদ, নাগরিকত্ব সনদ, জন্মনিবন্ধন সনদ, চাকরির প্রমাণপত্র, পাসপোর্ট, নিকাহনামা এবং পিতা, স্বামী কিংবা মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি। আবেদনপত্রের সঙ্গে সংযুক্ত এসব নথি অবশ্যই সত্যায়িত হতে হবে। এ ক্ষেত্রে উল্লেখ করা নথির যার যেটি আছে, শুধু সেটি দিলেই চলবে। যেমন, যার শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসির কম, তাকে এসএসসি বা সমমানের সনদের ফটোকপি জমা দিতে হবে না। আবার কেউ যদি চাকরি না করেন, তাকে চাকরির প্রমাণপত্র দিতে হবে না। আবার পাসপোর্ট না থাকলে তা দেওয়ার দরকার নেই।
নাম পরিবর্তনঃ জাতীয় পরিচয়পত্রে নিজের নাম
বদল করতে হলে আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে এসএসসি বা সমমানের সনদের
সত্যায়িত ফটোকপি (শিক্ষাগত যোগ্যতা এর নিচে হলে দেওয়ার দরকার নেই),
বিবাহিত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে স্ত্রী বা স্বামীর জাতীয় পরিচয়পত্রের
সত্যায়িত ফটোকপি, ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে সম্পাদিত এফিডেভিট এবং জাতীয়
পত্রিকায় প্রকাশিত নাম পরিবর্তনসংক্রান্ত বিজ্ঞাপনের কপি। নাম পরিবর্তনের
জন্য প্রার্থীকে শুনানির দিন প্রকল্পের কার্যালয়ে কাগজপত্রের মূল কপিসহ
হাজির হতে হবে।
স্বামীর নাম সংযোজন বা বাদ দেওয়াঃ বিয়ের পর কেউ জাতীয় পরিচয়পত্রে স্বামীর নাম যুক্ত করতে চাইলে তাকে কাবিননামা ও স্বামীর জাতীয় পরিচয়পত্র আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে। আর বিবাহবিচ্ছেদের কারণে স্বামীর নাম বাদ দিতে চাইলে আবেদনকারীকে তালাকনামার সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে।
পিতা বা মাতার নাম পরিবর্তনঃ পিতা বা মাতার নাম পরিবর্তন করতে হলে আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে এসএসসি বা এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষার সনদ অথবা রেজিস্ট্রেশন কার্ড। পিতা বা মাতার পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি। পিতা বা মাতা বা উভয়ে মৃত হলে দিতে হবে ভাই বা বোনের পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি। পিতা-মাতার নাম পরিবর্তনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা আবেদনকারীর সাক্ষাৎকার নিতে পারেন।
জন্মতারিখ সংশোধনঃ যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি বা সমমানের, তাদের আবেদনপত্রের সঙ্গে এসএসসি বা সমমানের সনদের সত্যায়িত ফটোকপি জমা দিতে হবে। বয়সের পার্থক্য অস্বাভাবিক না হলে প্রাপ্তি স্বীকারপত্রে উল্লেখ করা তারিখে সংশোধিত পরিচয়পত্র বিতরণ করা হয়। অস্বাভাবিক পরিবর্তনের ক্ষেত্রে সনদের মূল কপি প্রদর্শন কিংবা ব্যক্তিগত শুনানিতে অংশ নিতে হতে পারে। যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি বা সমমানের কম, তাদের জন্মতারিখ সংশোধনের জন্য আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে জাতীয় পরিচয়পত্র পাওয়ার আগের তারিখে পাওয়া সার্ভিস বুক বা এমপিওর কপি, ড্রাইভিং লাইসেন্স, জন্ম সদন, নিকাহনামা, পাসপোর্টের কপি প্রভৃতি। এ ক্ষেত্রে প্রকল্প কার্যালয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা বা প্রকল্প পরিচালক আবেদনকারীর সাক্ষাৎকার নিয়ে থাকেন। এ ছাড়া দরকার হলে সংশ্লিষ্ট নির্বাচন কর্মকর্তার মাধ্যমে সরেজমিনে তদন্ত করা হয়।
ঠিকানা সংশোধনঃ জাতীয় পরিচয়পত্রে থাকা বর্তমান ঠিকানা ও ভোটার এলাকা বদল করার সুযোগ আছে। তবে সারা বছর সেই সুযোগ মেলে না। এটা শুধু ভোটার তালিকা হালনাগাদ করার সময় করা যাবে। বর্তমানে হালনাগাদ করার কাজটি করা হয় শুধু জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে। সারা বছর ভোটার এলাকা বদলের সুযোগ থাকে না কেন, জানতে চাইলে প্রকল্পের কমিউনিকেশন অফিসার দেবাশীষ কুণ্ডু বলেন, ‘আমাদের দেশে ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা, উপজেলা, সিটি করপোরেশন ও জাতীয় সংসদ নির্বাচন ভিন্ন ভিন্ন সময়ে হয়। দেখা যায়, একই বছর একাধিক নির্বাচন হয়। একই বছরে কেউ যাতে ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা ও সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোট দিতে না পারেন, তাই সারা বছর ভোটার এলাকা বদলের সুযোগ দেওয়া হয় না।’ হালনাগাদ করার সময় ভোটার এলাকা বদল করতে হলে নতুন ঠিকানার উপজেলা বা থানা নির্বাচন অফিস থেকে দেওয়া ফরম-১৩ অথবা ফরম-১৪ পূরণ করে উপজেলা বা থানা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে। তবে ঠিকানা পরিবর্তন না করে সংশোধন (বানান, বাড়ির নম্বর, সড়ক নম্বর ভুল থাকলে) করার সুযোগ ঢাকার প্রকল্প কার্যালয়ে রয়েছে। এ ছাড়া স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তন বা এর কোনো তথ্য সংশোধনেরও সুযোগ আছে। ঠিকানার ছোটখাটো ভুল সংশোধন বা স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তনের সুযোগ সারা বছরই থাকে। এ জন্য আবেদনপত্রের সঙ্গে প্রকল্প কার্যালয়ের নির্দিষ্ট কাউন্টারে জমা দিতে হবে পরিবারের কোনো সদস্যের পরিচয়পত্রের কপি, গ্যাস, বিদ্যুৎ, টেলিফোন বিলের যেকোনো একটির কপি বা কর দেওয়ার কপি। আরও জমা দিতে হবে চেয়ারম্যান বা ওয়ার্ড কাউন্সিলরের প্রত্যয়নপত্র। স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তনের ক্ষেত্রে ওই ঠিকানায় নিজের নামে বা পিতা বা মাতার নামে থাকা জমি বা ফ্ল্যাটের দলিলের সত্যায়িত ফটোকপিও জমা দিতে হবে।
রক্তের গ্রুপ সংশোধনঃ রক্তের গ্রুপ সংশোধন করতে হলে মেডিকেল প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে।
বিবিধ সংশোধনঃ জাতীয় পরিচয়পত্রে কোনো নামের আগে পদবি, উপাধি, খেতাব ইত্যাদি সংযুক্ত করা যাবে না। পিতা বা স্বামী বা মাতাকে মৃত উল্লেখ করতে চাইলে মৃত্যুর সনদ দাখিল করতে হবে। জীবিত পিতা বা স্বামী বা মাতাকে ভুলক্রমে মৃত হিসেবে উল্লেখ করার কারণে পরিচয়পত্র সংশোধন করতে হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির পরিচয়পত্রের কপি দাখিল করতে হবে।
হালনাগাদ কর্মসূচির পরিচয়পত্র সংশোধনঃ ২০০৯ সালে হালনাগাদ কর্মসূচির সময় যাদের নাম ভোটার তালিকায় যুক্ত হয়েছে, তাদের জাতীয় পরিচয়পত্রে কোনো ভুল থাকলে বা হারিয়ে গেলে তাদের ২০১০ সালের ডিসেম্বরের পর প্রকল্প কার্যালয়ে যোগাযোগ করতে হবে।
পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলেঃ পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলে সংশ্লিষ্ট থানায় ভোটার নম্বর বা আইডি নম্বর উল্লেখ করে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করতে হবে। এরপর জিডির মূল কপিসহ প্রকল্প কার্যালয় থেকে নেওয়া ছকের আবেদনপত্র নির্দিষ্ট কাউন্টারে জমা দিয়ে প্রাপ্তি স্বীকারপত্র নিতে হবে। প্রাপ্তি স্বীকারপত্রে উল্লেখ করা তারিখে ডুপ্লিকেট পরিচয়পত্র বিতরণ করা হয়।
যাঁরা এখনো পরিচয়পত্র ওঠাননিঃ ঢাকা সিটি করপোরেশনের যেসব বাসিন্দা (ডেমরা, যাত্রাবাড়ী, কদমতলী, শ্যামপুর থানা ছাড়া) ২০০৭-০৮ সালে পরিচয়পত্রের জন্য সব আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেছেন, কিন্তু সেটি সংশ্লিষ্ট কার্যালয়ে গিয়ে আর আনেননি, তাঁরা প্রকল্প কার্যালয়ে গিয়ে মূল প্রাপ্তি রসিদ জমা দিয়ে সেই পরিচয়পত্র সংগ্রহ করতে পারবেন। ডিসিসির বাইরে ঢাকা জেলার অন্যান্য উপজেলা বা থানার বাসিন্দা কিংবা দেশের অন্য কোনো জেলার বাসিন্দারা পরিচয়পত্র নির্দিষ্ট সময়ে না উঠিয়ে থাকলে, তাঁদের প্রাপ্তি রসিদ সংশ্লিষ্ট উপজেলা, থানা বা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার মন্তব্যসহ প্রাপ্তি রসিদ জমা দিয়ে পরিচয়পত্র সংগ্রহ করতে পারবেন। তাঁদের মূল প্রাপ্তি রসিদ প্রকল্প কার্যালয়ের নির্দিষ্ট কাউন্টারে জমা দিয়ে প্রাপ্তি স্বীকারপত্র গ্রহণ করতে হবে। প্রাপ্তি স্বীকারপত্রে উল্লেখ করা তারিখে তাঁদের পরিচয়পত্র দেওয়া হবে।
অভিবাসীরা যেভাবে জাতীয় পরিচয়পত্র পাবেনঃ অভিবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র পাওয়ার সুযোগ আছে। এ জন্য তাঁদের অবশ্যই দেশে আসতে হবে। তাঁদের থাকতে হবে পাসপোর্ট। আর তাতে বাংলাদেশে আসার সিল (অ্যারাইভাল সিল) থাকতে হবে। কারও যদি পাসপোর্ট না থাকে, তবে তাঁকে এমন কোনো কাগজ দেখাতে হবে, যেটা প্রমাণ করে যে তিনি বিদেশে ছিলেন। পাসপোর্ট বা সেই প্রমাণপত্র নিয়ে তাঁকে যেতে হবে তাঁর থানা বা উপজেলা নির্বাচন কার্যালয়ে। সেখানে জাতীয় পরিচয়পত্র পাওয়া এবং ভোটার হওয়ার আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে। সেখানে নিয়মতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে আবেদনকারীকে ফরম ও আনুষঙ্গিক কাগজপত্র নিয়ে আসতে হবে জেলা নির্বাচন কার্যালয়ে। সেই দপ্তর থেকে সব কাগজপত্র ডাকযোগে পাঠিয়ে দেওয়া হবে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের অধীনে থাকা ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন এবং জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদানে সহায়তা প্রদান প্রকল্পের দপ্তরে। তবে জেলা নির্বাচন কার্যালয়ে কাগজপত্রের সব প্রক্রিয়া শেষ করে আবেদনকারী সেগুলো হাতে হাতে নিয়ে আসতে পারেন প্রকল্পের কার্যালয়ে। এখানে আবেদনকারীর ছবি তোলা হবে, নেওয়া হবে হাতের ছাপ ও চোখের (আইরিশ) স্ক্যান। এসব কাজ সম্পন্ন হওয়ার পর আবেদনকারীকে প্রাপ্তি রসিদ দেওয়া হবে। তাতে আবেদনকারীকে ১৫ দিন পর আগারগাঁওয়ের ইসলামিক ফাউন্ডেশন ভবনের সপ্তম তলায় প্রকল্পের দপ্তর থেকে জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে যাওয়ার জন্য বলা হবে। তখন অবশ্যই প্রাপ্তি রসিদ আবেদনকারীর সঙ্গে থাকতে হবে।
নতুন জাতীয় পরিচয়পত্র পেতে হলেঃ বাংলাদেশে কারও বয়স ১৮ বছর হলেই কেবল তিনি ভোটার তালিকায় নাম ওঠাতে পারেন। সে ক্ষেত্রে যাঁদের বয়স এখন ১৮ হচ্ছে, তাঁরা কি ভোটার হতে পারবেন? এ বিষয়ে ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন এবং জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদানে সহায়তা প্রদান প্রকল্পের কমিউনিকেশন অফিসার দেবাশীষ কুণ্ডু জানান, প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী তাঁদের ভোটার তালিকায় নাম ওঠার কথা। কিন্তু এখন শুধু জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে ভোটার তালিকা হালনাগাদের সময় নাম ওঠানোর সুযোগ রাখা হচ্ছে। সারা বছর ভোটার তালিকায় নাম ওঠানোর সুযোগ নেই কেন—জানতে চাইলে তিনি বলেন, এখন শুধু একটি কার্যালয়ে ভোটার তালিকা ও জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরি এবং এগুলো রক্ষণাবেক্ষণ করা হচ্ছে। নতুন কারও জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরি করতে গেলে সংশ্লিষ্ট এলাকার ভোটার তালিকায় তাঁর নাম ওঠাতে হয়। এটি অনেক বড় একটি প্রক্রিয়া। কিন্তু পর্যাপ্ত জনবল ও সহায়ক সরঞ্জামের অভাবে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে জটিলতায় পড়তে হয়। এই জটিলতা এড়াতে আপাতত সারা বছর ভোটার তালিকায় নাম ওঠানোর সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না। দেশের প্রতিটি উপজেলায় সার্ভার স্টেশন তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এসব স্টেশনে ভোটার তালিকা তৈরি ও বিতরণের কাজ করা হবে। এগুলোয় কার্যক্রম শুরু হলে যখন যাঁর বয়স ১৮ বছর হবে, তখন তিনি ভোটার তালিকায় নাম ওঠাতে পারবেন। এখন ১৮ বছর পূর্ণ হওয়া মাত্রই জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরির সুযোগ থাকছে তাঁদেরই, যাঁদের চিকিৎসা, পড়াশোনা বা কাজের জন্য বিদেশে যেতে হবে। এ জাতীয় কোনো প্রয়োজনীয়তার প্রমাণ দেখাতে হবে।
যোগাযোগঃ ভোটার তালিকাসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জানতে হলে নগরবাসীকে যোগাযোগ করতে হবে ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন এবং জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদানে সহায়তা প্রদান প্রকল্পের আগারগাঁওয়ের ইসলামিক ফাউন্ডেশন ভবনের সপ্তম তলার কার্যালয়ে।
স্বামীর নাম সংযোজন বা বাদ দেওয়াঃ বিয়ের পর কেউ জাতীয় পরিচয়পত্রে স্বামীর নাম যুক্ত করতে চাইলে তাকে কাবিননামা ও স্বামীর জাতীয় পরিচয়পত্র আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে। আর বিবাহবিচ্ছেদের কারণে স্বামীর নাম বাদ দিতে চাইলে আবেদনকারীকে তালাকনামার সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে।
পিতা বা মাতার নাম পরিবর্তনঃ পিতা বা মাতার নাম পরিবর্তন করতে হলে আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে এসএসসি বা এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষার সনদ অথবা রেজিস্ট্রেশন কার্ড। পিতা বা মাতার পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি। পিতা বা মাতা বা উভয়ে মৃত হলে দিতে হবে ভাই বা বোনের পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি। পিতা-মাতার নাম পরিবর্তনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা আবেদনকারীর সাক্ষাৎকার নিতে পারেন।
জন্মতারিখ সংশোধনঃ যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি বা সমমানের, তাদের আবেদনপত্রের সঙ্গে এসএসসি বা সমমানের সনদের সত্যায়িত ফটোকপি জমা দিতে হবে। বয়সের পার্থক্য অস্বাভাবিক না হলে প্রাপ্তি স্বীকারপত্রে উল্লেখ করা তারিখে সংশোধিত পরিচয়পত্র বিতরণ করা হয়। অস্বাভাবিক পরিবর্তনের ক্ষেত্রে সনদের মূল কপি প্রদর্শন কিংবা ব্যক্তিগত শুনানিতে অংশ নিতে হতে পারে। যাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি বা সমমানের কম, তাদের জন্মতারিখ সংশোধনের জন্য আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে জাতীয় পরিচয়পত্র পাওয়ার আগের তারিখে পাওয়া সার্ভিস বুক বা এমপিওর কপি, ড্রাইভিং লাইসেন্স, জন্ম সদন, নিকাহনামা, পাসপোর্টের কপি প্রভৃতি। এ ক্ষেত্রে প্রকল্প কার্যালয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা বা প্রকল্প পরিচালক আবেদনকারীর সাক্ষাৎকার নিয়ে থাকেন। এ ছাড়া দরকার হলে সংশ্লিষ্ট নির্বাচন কর্মকর্তার মাধ্যমে সরেজমিনে তদন্ত করা হয়।
ঠিকানা সংশোধনঃ জাতীয় পরিচয়পত্রে থাকা বর্তমান ঠিকানা ও ভোটার এলাকা বদল করার সুযোগ আছে। তবে সারা বছর সেই সুযোগ মেলে না। এটা শুধু ভোটার তালিকা হালনাগাদ করার সময় করা যাবে। বর্তমানে হালনাগাদ করার কাজটি করা হয় শুধু জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে। সারা বছর ভোটার এলাকা বদলের সুযোগ থাকে না কেন, জানতে চাইলে প্রকল্পের কমিউনিকেশন অফিসার দেবাশীষ কুণ্ডু বলেন, ‘আমাদের দেশে ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা, উপজেলা, সিটি করপোরেশন ও জাতীয় সংসদ নির্বাচন ভিন্ন ভিন্ন সময়ে হয়। দেখা যায়, একই বছর একাধিক নির্বাচন হয়। একই বছরে কেউ যাতে ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা ও সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোট দিতে না পারেন, তাই সারা বছর ভোটার এলাকা বদলের সুযোগ দেওয়া হয় না।’ হালনাগাদ করার সময় ভোটার এলাকা বদল করতে হলে নতুন ঠিকানার উপজেলা বা থানা নির্বাচন অফিস থেকে দেওয়া ফরম-১৩ অথবা ফরম-১৪ পূরণ করে উপজেলা বা থানা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে। তবে ঠিকানা পরিবর্তন না করে সংশোধন (বানান, বাড়ির নম্বর, সড়ক নম্বর ভুল থাকলে) করার সুযোগ ঢাকার প্রকল্প কার্যালয়ে রয়েছে। এ ছাড়া স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তন বা এর কোনো তথ্য সংশোধনেরও সুযোগ আছে। ঠিকানার ছোটখাটো ভুল সংশোধন বা স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তনের সুযোগ সারা বছরই থাকে। এ জন্য আবেদনপত্রের সঙ্গে প্রকল্প কার্যালয়ের নির্দিষ্ট কাউন্টারে জমা দিতে হবে পরিবারের কোনো সদস্যের পরিচয়পত্রের কপি, গ্যাস, বিদ্যুৎ, টেলিফোন বিলের যেকোনো একটির কপি বা কর দেওয়ার কপি। আরও জমা দিতে হবে চেয়ারম্যান বা ওয়ার্ড কাউন্সিলরের প্রত্যয়নপত্র। স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তনের ক্ষেত্রে ওই ঠিকানায় নিজের নামে বা পিতা বা মাতার নামে থাকা জমি বা ফ্ল্যাটের দলিলের সত্যায়িত ফটোকপিও জমা দিতে হবে।
রক্তের গ্রুপ সংশোধনঃ রক্তের গ্রুপ সংশোধন করতে হলে মেডিকেল প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে।
বিবিধ সংশোধনঃ জাতীয় পরিচয়পত্রে কোনো নামের আগে পদবি, উপাধি, খেতাব ইত্যাদি সংযুক্ত করা যাবে না। পিতা বা স্বামী বা মাতাকে মৃত উল্লেখ করতে চাইলে মৃত্যুর সনদ দাখিল করতে হবে। জীবিত পিতা বা স্বামী বা মাতাকে ভুলক্রমে মৃত হিসেবে উল্লেখ করার কারণে পরিচয়পত্র সংশোধন করতে হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির পরিচয়পত্রের কপি দাখিল করতে হবে।
হালনাগাদ কর্মসূচির পরিচয়পত্র সংশোধনঃ ২০০৯ সালে হালনাগাদ কর্মসূচির সময় যাদের নাম ভোটার তালিকায় যুক্ত হয়েছে, তাদের জাতীয় পরিচয়পত্রে কোনো ভুল থাকলে বা হারিয়ে গেলে তাদের ২০১০ সালের ডিসেম্বরের পর প্রকল্প কার্যালয়ে যোগাযোগ করতে হবে।
পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলেঃ পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলে সংশ্লিষ্ট থানায় ভোটার নম্বর বা আইডি নম্বর উল্লেখ করে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করতে হবে। এরপর জিডির মূল কপিসহ প্রকল্প কার্যালয় থেকে নেওয়া ছকের আবেদনপত্র নির্দিষ্ট কাউন্টারে জমা দিয়ে প্রাপ্তি স্বীকারপত্র নিতে হবে। প্রাপ্তি স্বীকারপত্রে উল্লেখ করা তারিখে ডুপ্লিকেট পরিচয়পত্র বিতরণ করা হয়।
যাঁরা এখনো পরিচয়পত্র ওঠাননিঃ ঢাকা সিটি করপোরেশনের যেসব বাসিন্দা (ডেমরা, যাত্রাবাড়ী, কদমতলী, শ্যামপুর থানা ছাড়া) ২০০৭-০৮ সালে পরিচয়পত্রের জন্য সব আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেছেন, কিন্তু সেটি সংশ্লিষ্ট কার্যালয়ে গিয়ে আর আনেননি, তাঁরা প্রকল্প কার্যালয়ে গিয়ে মূল প্রাপ্তি রসিদ জমা দিয়ে সেই পরিচয়পত্র সংগ্রহ করতে পারবেন। ডিসিসির বাইরে ঢাকা জেলার অন্যান্য উপজেলা বা থানার বাসিন্দা কিংবা দেশের অন্য কোনো জেলার বাসিন্দারা পরিচয়পত্র নির্দিষ্ট সময়ে না উঠিয়ে থাকলে, তাঁদের প্রাপ্তি রসিদ সংশ্লিষ্ট উপজেলা, থানা বা জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার মন্তব্যসহ প্রাপ্তি রসিদ জমা দিয়ে পরিচয়পত্র সংগ্রহ করতে পারবেন। তাঁদের মূল প্রাপ্তি রসিদ প্রকল্প কার্যালয়ের নির্দিষ্ট কাউন্টারে জমা দিয়ে প্রাপ্তি স্বীকারপত্র গ্রহণ করতে হবে। প্রাপ্তি স্বীকারপত্রে উল্লেখ করা তারিখে তাঁদের পরিচয়পত্র দেওয়া হবে।
অভিবাসীরা যেভাবে জাতীয় পরিচয়পত্র পাবেনঃ অভিবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র পাওয়ার সুযোগ আছে। এ জন্য তাঁদের অবশ্যই দেশে আসতে হবে। তাঁদের থাকতে হবে পাসপোর্ট। আর তাতে বাংলাদেশে আসার সিল (অ্যারাইভাল সিল) থাকতে হবে। কারও যদি পাসপোর্ট না থাকে, তবে তাঁকে এমন কোনো কাগজ দেখাতে হবে, যেটা প্রমাণ করে যে তিনি বিদেশে ছিলেন। পাসপোর্ট বা সেই প্রমাণপত্র নিয়ে তাঁকে যেতে হবে তাঁর থানা বা উপজেলা নির্বাচন কার্যালয়ে। সেখানে জাতীয় পরিচয়পত্র পাওয়া এবং ভোটার হওয়ার আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে। সেখানে নিয়মতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে আবেদনকারীকে ফরম ও আনুষঙ্গিক কাগজপত্র নিয়ে আসতে হবে জেলা নির্বাচন কার্যালয়ে। সেই দপ্তর থেকে সব কাগজপত্র ডাকযোগে পাঠিয়ে দেওয়া হবে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের অধীনে থাকা ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন এবং জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদানে সহায়তা প্রদান প্রকল্পের দপ্তরে। তবে জেলা নির্বাচন কার্যালয়ে কাগজপত্রের সব প্রক্রিয়া শেষ করে আবেদনকারী সেগুলো হাতে হাতে নিয়ে আসতে পারেন প্রকল্পের কার্যালয়ে। এখানে আবেদনকারীর ছবি তোলা হবে, নেওয়া হবে হাতের ছাপ ও চোখের (আইরিশ) স্ক্যান। এসব কাজ সম্পন্ন হওয়ার পর আবেদনকারীকে প্রাপ্তি রসিদ দেওয়া হবে। তাতে আবেদনকারীকে ১৫ দিন পর আগারগাঁওয়ের ইসলামিক ফাউন্ডেশন ভবনের সপ্তম তলায় প্রকল্পের দপ্তর থেকে জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে যাওয়ার জন্য বলা হবে। তখন অবশ্যই প্রাপ্তি রসিদ আবেদনকারীর সঙ্গে থাকতে হবে।
নতুন জাতীয় পরিচয়পত্র পেতে হলেঃ বাংলাদেশে কারও বয়স ১৮ বছর হলেই কেবল তিনি ভোটার তালিকায় নাম ওঠাতে পারেন। সে ক্ষেত্রে যাঁদের বয়স এখন ১৮ হচ্ছে, তাঁরা কি ভোটার হতে পারবেন? এ বিষয়ে ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন এবং জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদানে সহায়তা প্রদান প্রকল্পের কমিউনিকেশন অফিসার দেবাশীষ কুণ্ডু জানান, প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী তাঁদের ভোটার তালিকায় নাম ওঠার কথা। কিন্তু এখন শুধু জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে ভোটার তালিকা হালনাগাদের সময় নাম ওঠানোর সুযোগ রাখা হচ্ছে। সারা বছর ভোটার তালিকায় নাম ওঠানোর সুযোগ নেই কেন—জানতে চাইলে তিনি বলেন, এখন শুধু একটি কার্যালয়ে ভোটার তালিকা ও জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরি এবং এগুলো রক্ষণাবেক্ষণ করা হচ্ছে। নতুন কারও জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরি করতে গেলে সংশ্লিষ্ট এলাকার ভোটার তালিকায় তাঁর নাম ওঠাতে হয়। এটি অনেক বড় একটি প্রক্রিয়া। কিন্তু পর্যাপ্ত জনবল ও সহায়ক সরঞ্জামের অভাবে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে জটিলতায় পড়তে হয়। এই জটিলতা এড়াতে আপাতত সারা বছর ভোটার তালিকায় নাম ওঠানোর সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না। দেশের প্রতিটি উপজেলায় সার্ভার স্টেশন তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এসব স্টেশনে ভোটার তালিকা তৈরি ও বিতরণের কাজ করা হবে। এগুলোয় কার্যক্রম শুরু হলে যখন যাঁর বয়স ১৮ বছর হবে, তখন তিনি ভোটার তালিকায় নাম ওঠাতে পারবেন। এখন ১৮ বছর পূর্ণ হওয়া মাত্রই জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরির সুযোগ থাকছে তাঁদেরই, যাঁদের চিকিৎসা, পড়াশোনা বা কাজের জন্য বিদেশে যেতে হবে। এ জাতীয় কোনো প্রয়োজনীয়তার প্রমাণ দেখাতে হবে।
যোগাযোগঃ ভোটার তালিকাসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জানতে হলে নগরবাসীকে যোগাযোগ করতে হবে ছবিসহ ভোটার তালিকা প্রণয়ন এবং জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদানে সহায়তা প্রদান প্রকল্পের আগারগাঁওয়ের ইসলামিক ফাউন্ডেশন ভবনের সপ্তম তলার কার্যালয়ে।
সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪
গ্রামীনফোনের একটি অজানা ফ্রী হটলাইন
এরকম
অনেক সময় হয়, কোন একটা সমস্যা হচ্ছে আপনার কিন্তু আপনি গ্রামীনফোনের ১২১
হটলাইনে কল করতে পারছেন না, কারন আপনার মোবাইলে টাকা নেই। এমতা অবস্থায়
আপনার কিছু করার থাকেনা, কিন্ত গ্রামীনফোনের একটা হটলাইন আছে যেখানে আপনার
মোবাইলে ব্যালান্স না থাকলেও আপনি যোগাযোগ করতে পারবেন। কিন্তু, এখানে একটা
কিন্তু আছে, আপনার শুধুমাত্র অভিযোগ থাকলেই আপনি কল করতে পারবেন, যদি আপনি
কোন তথ্য জানতে চান, সেটা সেখানে পাবেন না। হটলাইন নাম্বার হচ্ছে ১৫৮
১৫৮ নম্বরে কল করলে স্বয়ংক্রিয় সিস্টেম আপনার কল রিসিভ করবে, সেখানে আপনি আপনার সমস্যার ক্যাটাগরি সিলেক্ট করবেন, আপনার অভিযোগ রেজিস্টারড হলে ২৯৯২ থেকে একটি ম্যাসেজ আসবে। আপনার সাথে যোগাযোগ কিন্ত সাথে সাথে করা হবেনা, ২৪ ঘন্টার কথা বলা হলেও যেহেতু সেটি ফ্রী হটলাইন, সেখানে প্রেসার অনেক বেশী, আপনার কল আসতে ১ থেকে ৩ দিন লাগতে পারে।
১৫৮ নম্বরে কল করলে স্বয়ংক্রিয় সিস্টেম আপনার কল রিসিভ করবে, সেখানে আপনি আপনার সমস্যার ক্যাটাগরি সিলেক্ট করবেন, আপনার অভিযোগ রেজিস্টারড হলে ২৯৯২ থেকে একটি ম্যাসেজ আসবে। আপনার সাথে যোগাযোগ কিন্ত সাথে সাথে করা হবেনা, ২৪ ঘন্টার কথা বলা হলেও যেহেতু সেটি ফ্রী হটলাইন, সেখানে প্রেসার অনেক বেশী, আপনার কল আসতে ১ থেকে ৩ দিন লাগতে পারে।
<<<<< যে পাঁচটি বিষয় কখনোই অনলাইনে প্রকাশ করবেন না >>>>>
আপনারা সবাই কেমন আছেন । আশা করি ভাল আছেন ।
আজকে আপনাদের কিছু টিপস দেব যা সবাইর কোন না কোন সময় কাজে লাগবে । তো শুরু করা যাক ।
অনলাইনে কোনোকিছু প্রকাশ করার পর তা কখনোই মুছে ফেলা যায় না। এমনকি তার ওপর আর পোস্টদাতার নিয়ন্ত্রণও থাকে না। আপনি অনলাইনে থাকতে ভালোবাসেন তার মানে এই নয় যে, আপনার সবকিছু ফেসবুকের মতো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশ করতে হবে। টাইমস অফ ইন্ডিয়া অনুসরণে পাঁচটি বিষয় এখানে উল্লেখ করা হল। আপনার অ্যাকাউন্টের প্রাইভেসি যতই নিশ্ছিদ্র হোক, যত বাছাই করা অনলাইন বন্ধু থাকুক না কেন, ভবিষ্যতের ঝামেলা এড়াতে এ লেখায় দেওয়া কয়েকটা বিষয় কখনোই অনলাইনে প্রকাশ করবেন না।
আজকে আপনাদের কিছু টিপস দেব যা সবাইর কোন না কোন সময় কাজে লাগবে । তো শুরু করা যাক ।
অনলাইনে কোনোকিছু প্রকাশ করার পর তা কখনোই মুছে ফেলা যায় না। এমনকি তার ওপর আর পোস্টদাতার নিয়ন্ত্রণও থাকে না। আপনি অনলাইনে থাকতে ভালোবাসেন তার মানে এই নয় যে, আপনার সবকিছু ফেসবুকের মতো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশ করতে হবে। টাইমস অফ ইন্ডিয়া অনুসরণে পাঁচটি বিষয় এখানে উল্লেখ করা হল। আপনার অ্যাকাউন্টের প্রাইভেসি যতই নিশ্ছিদ্র হোক, যত বাছাই করা অনলাইন বন্ধু থাকুক না কেন, ভবিষ্যতের ঝামেলা এড়াতে এ লেখায় দেওয়া কয়েকটা বিষয় কখনোই অনলাইনে প্রকাশ করবেন না।
১. অন্তরঙ্গ ফটো ও ভিডিওঃ
আপনার বর্তমান সময়ে সঙ্গীর সঙ্গে দারুণ উত্তেজনায় যদি কোনো অন্তরঙ্গ ভিডিও বা ছবি অনলাইনে পোস্ট করেন তা শিগগিরই আপনাকে ভোগানো শুরু করবে। অনলাইনের কোনো কিছু সম্পূর্ণ ডিলিট করা যায় না। যে মুহূর্ত আপনি কলিগ, বস, ভাইবোন বা পিতামাতাকে দেখাতে চান না, সেগুলো কখনোই ইন্টারনেটে দেবেন না।
২. ফোন নাম্বার ও বিস্তারিত ঠিকানাঃ
অনলাইন বন্ধুদের খুব ভালোভাবে বিশ্বাস করলেও এ ঝুঁকিটি নিতে যাবেন না কখনোই। এ ক্ষেত্রে অতিরিক্ত সরল হওয়া কোনোভাবেই উচিত নয়। ঠিক একই ভাবে অনলাইনে কোনো ভুয়া প্রতিষ্ঠানের লাকি ড্রয়ের জন্য ফর্ম ফিলাপ এড়িয়ে চলবেন। ভুয়া লাকি ড্র আপনাকে আনলাকি করে দিতে পারে।
৩. কাউকে আক্রমণ করাঃ
আপনার যদি কারো বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ থাকে, তাহলে যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে তা করাই ভালো। অনলাইন ব্যবহার করে কাউকে সরাসরি কোনো আক্রমণ করা উচিত নয়। কারণ তারা আপনাকে অনলাইন থেকে খুঁজে বের করতে পারবে সহজেই।
৪. ব্যাংক একাউন্টের বিস্তারিতঃ
আপনার বিল যদি অনলাইনে পরিশোধ করতে হয়, সে ক্ষেত্রে ব্যাংকের বা বিল গ্রহণকারীর নিজস্ব ওয়েবসাইটে করা যেতে পারে। কিন্তু কখনোই আপনার অ্যাকাউন্ট নম্বর, এটিএম কার্ডের বিস্তারিত, পিন নম্বর কিংবা এ ধরনের কোনো তথ্য অনলাইনে প্রকাশ করবেন না। কেউ এ ধরনের তথ্য চাইলে তাকে সন্দেহজনক তালিকায় রাখুন।
৫. প্রতি মুহুর্তের বিস্তারিতঃ
আপনার দৈনন্দিন অনুভূতি, ভালোলাগা, খারাপলাগা, হাস্যরস ইত্যাদি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশ করায় কোনো বাধা নেই। কিন্তু যদি ওমুক দোকানে কেনাকাটা করতে গেলাম, চায়ের দোকানে বসলাম ইত্যাদি প্রতি মুহূর্তের বিস্তারিত প্রকাশ শুরু করেন তাহলে তা বিপদ ডেকে আনতে পারে। এ কারণে প্রতি মুহূর্তের বিস্তারিত অনলাইনে প্রকাশ করা অনুচিত।
কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ ।
আপনার বর্তমান সময়ে সঙ্গীর সঙ্গে দারুণ উত্তেজনায় যদি কোনো অন্তরঙ্গ ভিডিও বা ছবি অনলাইনে পোস্ট করেন তা শিগগিরই আপনাকে ভোগানো শুরু করবে। অনলাইনের কোনো কিছু সম্পূর্ণ ডিলিট করা যায় না। যে মুহূর্ত আপনি কলিগ, বস, ভাইবোন বা পিতামাতাকে দেখাতে চান না, সেগুলো কখনোই ইন্টারনেটে দেবেন না।
২. ফোন নাম্বার ও বিস্তারিত ঠিকানাঃ
অনলাইন বন্ধুদের খুব ভালোভাবে বিশ্বাস করলেও এ ঝুঁকিটি নিতে যাবেন না কখনোই। এ ক্ষেত্রে অতিরিক্ত সরল হওয়া কোনোভাবেই উচিত নয়। ঠিক একই ভাবে অনলাইনে কোনো ভুয়া প্রতিষ্ঠানের লাকি ড্রয়ের জন্য ফর্ম ফিলাপ এড়িয়ে চলবেন। ভুয়া লাকি ড্র আপনাকে আনলাকি করে দিতে পারে।
৩. কাউকে আক্রমণ করাঃ
আপনার যদি কারো বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ থাকে, তাহলে যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে তা করাই ভালো। অনলাইন ব্যবহার করে কাউকে সরাসরি কোনো আক্রমণ করা উচিত নয়। কারণ তারা আপনাকে অনলাইন থেকে খুঁজে বের করতে পারবে সহজেই।
৪. ব্যাংক একাউন্টের বিস্তারিতঃ
আপনার বিল যদি অনলাইনে পরিশোধ করতে হয়, সে ক্ষেত্রে ব্যাংকের বা বিল গ্রহণকারীর নিজস্ব ওয়েবসাইটে করা যেতে পারে। কিন্তু কখনোই আপনার অ্যাকাউন্ট নম্বর, এটিএম কার্ডের বিস্তারিত, পিন নম্বর কিংবা এ ধরনের কোনো তথ্য অনলাইনে প্রকাশ করবেন না। কেউ এ ধরনের তথ্য চাইলে তাকে সন্দেহজনক তালিকায় রাখুন।
৫. প্রতি মুহুর্তের বিস্তারিতঃ
আপনার দৈনন্দিন অনুভূতি, ভালোলাগা, খারাপলাগা, হাস্যরস ইত্যাদি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশ করায় কোনো বাধা নেই। কিন্তু যদি ওমুক দোকানে কেনাকাটা করতে গেলাম, চায়ের দোকানে বসলাম ইত্যাদি প্রতি মুহূর্তের বিস্তারিত প্রকাশ শুরু করেন তাহলে তা বিপদ ডেকে আনতে পারে। এ কারণে প্রতি মুহূর্তের বিস্তারিত অনলাইনে প্রকাশ করা অনুচিত।
কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ ।
রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪
গ্রামীন ফোন, এয়ারটেল, রবি এবং বাংলালিঙ্ক বান্ডেল এসএমএস প্যাকেজগুলো এক নজরে
এখন আজ আপনাদের জন্য নতুন ধরণের একটা পোস্ট নিয়ে। আমাদের অনেকেই, অনেকেই বললে ভুল হবে প্রায় সবাই আমরা বিশেষ দিনগুলোতে সব প্রিয়জনকে শুভেচ্ছা এসএমএস পাঠিয়ে থাকি। আমি সাধারণত এমন দিনগুলোতে মোবাইলে এসএমএস বান্ডেল প্যাক নিয়ে থাকি। তাই হঠাৎ মাথায় আসলো যে আপনাদের সকলের জন্য মুঠোফোন অপারেটরগুলোর এসএমএস বান্ডেল প্যাকগুলো জানিয়ে দেই একসাথে। যদি কিছুটা উপকার হয় তাহলেই আমি খুশি। আবার আপনি ফ্রি এসএমএস পাঠাতে পারেন। কিন্তু এমন দিনে অনলাইন থেকে ফ্রি এসএমএস পাঠানো কিছুটা লজ্জাজনক। কারণ, ফ্রি এসএমএস তো ঠিকই যায় কিন্তু সাথে তো বিজ্ঞাপনও যায়। এখন আপনাদের সাথে শেয়ার করব বাংলাদেশি মুঠোফোন অপারেটরগুলোর এসএমএস বান্ডেল প্যাক ট্যাঁরিফ। ওদের অনেক ধরণের তো বান্ডেল আছে কিন্তু আজকের শুভেচ্ছার জন্য যারা এসএমএস প্যাক নিবেন তাঁদের উপযোগী প্যাকেজগুলো শেয়ার করছি
রবি
অপারেটর ব্যবহারকারী (প্রিপেইড) :
- ১০০ টি এসএমএস (রবি থেকে রবি) নিতে পারবেন ৫ টাকায় (ভ্যাট প্রযোজ্য)। মেয়াদ ২ দিন। বান্ডেল প্যাকটি কিনতে ডায়াল করুন *৮৬৬৬*৫৫৫৫# । এসএমএস ব্যালেন্স জানতে ডায়াল করুন *২২২*১০#
- ১০০ টি এসএমএস (রবি থেকে যেকোন নম্বরে) নিতে পারবেন ১০ টাকায় (ভ্যাট প্রযোজ্য) । মেয়াদ ১ দিন। বান্ডেল প্যাকটি কিনতে ডায়াল করুন *৮৬৬৬*১০০০#
গ্রামীণফোন
অপারেটর ব্যবহারকারী (প্রিপেইড) :
- ১০০ টি এসএমএস (জিপি থেকে জিপি) নিতে পারবেন ৫ টাকায় (ভ্যাট প্রযোজ্য)। মেয়াদ ৩ দিন। বান্ডেল প্যাকটি কিনতে মেসেজ অপশনে লিখুন START SMS এবং পাঠিয়ে দিন ৯৯৯৯ নম্বরে। এসএমএস ব্যালেন্স জানতে ডায়াল করুন *৫৬৬*২# । ডিজিউস গ্রাহক ইতিমধ্যেই এই অফারের অন্তর্ভুক্ত।
বাংলালিঙ্ক অপারেটর ব্যবহারকারী
(প্রিপেইড) :
- ১০০ টি এসএমএস ( বাংলালিঙ্ক থেকে বাংলালিঙ্ক) নিতে পারবেন ভ্যাটসহ ৩.৪৪ টাকায় । মেয়াদ ১ দিন। বান্ডেল প্যাকটি কিনতে ডায়াল করুন *২২২*৮#। এসএমএস ব্যালেন্স জানতে ডায়াল করুন *১২৪*৩# । এটি একটি নিয়মিত প্যাক। সুতরাং ২৪ ঘণ্টা পর পর অটো রিনিউয়াল হবে। তাই এসএমএস নিয়ে কিছু ব্যবহার করে তারপর *২২২*৯# ডায়াল করে সাবক্রিপ্সন বন্ধ করে নিন।
এয়ারটেল
অপারেটর ব্যবহারকারী (প্রিপেইড) :
- ৫০০ টি এসএমএস (এয়ারটেল থেকে এয়ারটেল) নিতে পারবেন ৬.৩৩ টাকায় । মেয়াদ ১ দিন। বান্ডেল প্যাকটি কিনতে মেসেজ অপশনে লিখুন Y এবং পাঠিয়ে দিন ৪০০০ নম্বরে ।